খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু করতে পারেন। কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে খেজুর খাবেন না। এরপর সাধারণ পানি পান করার পরে ভুষির বা তোকমা দানার শরবত এক গ্লাস পান করতে পারেন।
বিভিন্ন ফলের জুস বিশেষ করে বাঙি ও তরমুজের জুস পান করতে পারেন। এগুলো আপনার পেটকে ঠান্ডা রাখবে। তবে টক জাতীয় ফলের জুস এড়িয়ে চলা উচিত। কোনভাবেই বাজারের কেনা জুস খেতে যাবেন না।
ইফতারে সহজপাচ্য খাবার দিয়ে ইফতার করার চেষ্টা করবেন। যেমন নরম খিচুড়ি,চিড়া,কলা,দই , ভাত , সবজি খেতে পারেন। ইফতারের সময় ভরপেট না খেয়ে নামাজের পর বাকী খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ডাল ,বুট, ছোলা এগুলো গ্যাসের পরিমাণ বাড়াতে পারে । সেহেরীতে ডাল না খাওয়ার চেষ্টা করুন ।ডাটা পেঁপে চাল কুমড়ো,লাউশাক ,শসা,পটোল,ঝিঙে ইত্যাদি তালিকায় রাখুন ।

আস্তে আস্তে মন থেকে খান ।আস্তে আস্তে খাওয়া হজমের জন্য ভাল ,তেমনি আপনাকে বেশি খাওয়া থেকে বিরত রাখবে । মনে রাখবেন আপনার পেট আপনার মস্তিষ্কে আপনি পূর্ণ কি না তা বলতে ২০ মিনিট সময় নেয় ।
সেহরীতে খেয়েই ঘুমাতে যাবেন না । নামাজ পড়ে বাইরে একটু হাঁটাহাঁটি করে আসুন । তারপর কিছু সময়ের জন্য ঘুমাতে যান ।
আদা সবচাইতে কার্যকরী অ্যান্টি ইনফ্লেমেন্টারি উপাদান সমৃদ্ধ খাবার । পেট ফঁপা এবং পেটে গ্যাস হলে আদা কুচি করে লবণ দিয়ে কাঁচা খান ,দেখবেন গ্যাসের সমস্যা সমাধান হবে ।
চা , কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করুন
ধন্যবাদ
নুসরাত জাহান
Nutrition and Diet Consultant
ইবনে সিনা ডায়াগনোস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টার, কেরাণীগন্জ
মোবাইল: ০১৭৩০-৫৯৯১৭১-২
সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হসপিটাল,ওয়ারী
মোবাইল:০১৭১৮-০৪৬০৯৮
অনলাইন কাউন্সিলিং ০১৮৭-২৪৩৪৪৮১
প্রয়োজনে ক্লিক করুন নিচের ফেসবুক পেজে
www.facebook.com/trust.a.dietitian