loading...









loading...

Royalbangla
পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন
পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন

ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা মিউকরমাইকোসিস (সবার পড়ার জন্য অনুরোধ করবো)

টিপস

সবে প্যান্ডেমিকের দ্বিতীয় ঢেউয়ের সাথে একটা অসম লড়াইয়ে একটু একটু করে সামলে উঠতে শুরু করেছে আমাদের দেশ, এমতাবস্থায় ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে যথা গুজরাট, কর্ণাটক, রাজস্থানে আর একটি জীবাণুকে এপিডেমিক এক্ট এর আওতায় মহামারী ঘোষিত করা হলো। এছাড়াও উত্তরাখন্ড, তেলেঙ্গনা, মধ্যপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, হরিয়ানা, বিহারেও রোজ বাড়ছে এই মারণ ফাঙ্গাসের প্রকোপ। কেন্দ্র থেকে ইতিমধ্যেই প্রত্যেকটি রাজ্যকে অনুরোধ করা হয়েছে, এই ফাঙ্গাসটিকে 'Notifieable Disease' ঘোষণা করতে। এহেন পরিস্থিতিতে আমি মনে করি আমাদের প্রত্যেকের একটা বেসিক ধারণা থাকা উচিত ফাঙ্গাসটির ব্যাপারে। তাই এই লেখা।

কী নাম সেই ফাঙ্গাসের? কী তার ক্ষমতা, কী সিম্পটম, কারা টার্গেট, বাঁচার কী উপায়, ওষুধ কী?

পরিচয়

ফাঙ্গাসটির একধরনের ছত্রাক(mukormycetes) যার দ্বারা মিউকরমাইকোসিস রোগটি হয়। এই ফাঙ্গাস আমাদের এনভায়রেনমেন্টেই মজুত আছে।

কীভাবে শরীরে প্রবেশ করে?

বাতাসে ভেসে থাকা এই ফাঙ্গাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে আমাদের নাক, সাইনাস এবং লাংস এর মাধ্যমে। এ ছাড়াও শরীরের কোনও কাটা বা পোড়া অংশ থাকলে সেখান দিয়েও শরীরের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। যদি এই ফাঙ্গাস শরীরের কোনও কাটা বা পোড়া অংশ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে তবে লোকাল ইনফেকশন হয়। চিন্তার ব্যাপার নয় সেটা। কিন্তু যদি এই ফাঙ্গাস আমাদের শরীরে সাইনাস এর মাধ্যমে ঢোকে তবে তা ধীরে ধীরে প্রভাব ফেলে চোখে এবং ব্রেনে। ব্রেনে পৌঁছানোর পর এই ফাঙ্গাস মারাত্মক ভয়ানক রূপ ধারণ করে। তাছাড়াও এটি নাক দিয়ে ঢুকে ফুসফুসে প্রবেশ করলে পালমোনারী মিউকরমাইকোসিস তৈরি করে।

কেন হঠাৎ এই ফাঙ্গাস মারণ রূপ ধারণ করলো?

Aiims এর ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়ার মতে, এই কোভিড সিচ্যুয়েশনে স্টেরয়েডের যথেচ্ছ ব্যবহার, স্বস্তা স্টেরয়েডের ব্যবহার, সুগার লেবেলের যথেচ্ছ বাড়বাড়ন্ত, অক্সিজেন সিলিন্ডারের ফ্লো মিটারে অর্ডিনারী ট্যাপ ওয়াটারের ব্যবহার ইত্যাদি। এছাড়াও কোভিড পেশেন্টদের ইমিউনিটি কমে যাওয়ায় তাদের মধ্যে এই রোগ বেশি দেখা দিচ্ছে।

সিম্পটম কী?

ICMR এর মতে প্রাথমিক লক্ষ্মণ গুলো হলো সাইনাস পেন, একদিকের নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, মাথার একটা নির্দিষ্ট দিক যন্ত্রণা করা, দাঁতের যন্ত্রণা, দাঁত পড়ে যাওয়া। বড়ো বড়ো নার্সিংহোমগুলো জানাচ্ছে রুগীদের মধ্যে ঝাপসা দৃষ্টি, নাকের টিস্যু ডিস কালার হয়ে যাওয়া বা কালো হয়ে যাওয়া, মুখের ভিতর ব্ল্যাক লেসন ইত্যাদির লক্ষ্মণ দেখা যাচ্ছে। তাছাড়া জ্বর ও থাকছে সাথে।

টার্গেট কারা?

6 বছর বয়সের নিচের বাচ্চা,ডায়াবিটিস রুগী, সদ্য কোভিড থেকে সেরে ওঠা রুগী বা সেরে উঠছে, সঙ্গে (Immunocompromised eg steroids, stress or medicine induced hyperglycemia, cancer , lymphoma, Transplant patients, chronic diseases on immunosuppresants , cirrhosis liver patients , long duration ICU admitted patients) এমন রুগীরা ভীষণ সফ্ট টার্গেট। আপনার ডায়াবিটিস থাকলে, তা কন্ট্রোলে রাখুন। আর অন্য কোনও উপায় নেই সতর্ক হওয়ার।

ডায়াগনোসিস-

টিস্যু বায়োপসি,সিটি স্ক্যান করলে রোগটি ধরা পড়তে পারে।

চিকিৎসা কী?

শরীরে প্রবেশ করার পর এই ফাঙ্গাস নাকের মাধ্যমে চোখে প্রবেশ করে। তারপর ব্রেনে এট্যাক করে। ব্রেনে পৌঁছানোর পরেই এই ফাঙ্গাস মারণ রূপ নেয়। এই সময়ে আপনার প্রয়োজন এক্সপার্ট এর। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই ফাঙ্গাস প্রাথমিক স্টেজে ধরা না পড়লে শরীরের বিভিন্ন পার্টের ক্ষতি সাধন করছে ফাঙ্গাসটি। শরীরের যে সমস্ত জায়গায় ফাঙ্গাসটা ছড়িয়ে পড়বে সেইসমস্ত জায়গা সার্জিক্যালি রিমুভ করতে হবে। কিছু রুগী নিজেদের চোখ হারিয়েছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যান্য অঙ্গহানি।

কতটা রিস্কি?

ফ্যাটালিটি রেট ভীষণই হাই। Mortality রেট প্রায় ৮০ শতাংশ যদি রুগীর সঠিক সময়ে চিকিৎসা না হয়। চিকিৎসা হলেও এই রেট ৪০-৫০ শতাংশ। ডাক্তারদের মতে এই ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে চিকিৎসার সময় যে ড্রাগ ব্যবহার করা হয় তা ভবিষ্যতে কিডনি ড্যামেজ, নিউরোলজিকাল ডিসফাংশন এবং স্ট্রোক এর সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

চিকিৎসার জন্য কোন ওষুধ ব্যবহার করা হয়?

আপাতত ডাক্তাররা Lipsomal Amphotericin B ব্যবহার করছেন ব্ল্যাক ফাঙ্গাস এর বিরুদ্ধে। প্রায় ২০টা ভায়াল এর প্রয়োজন একজন রুগীর রোগ নিরাময় করতে। প্রত্যেকটা ভায়াল এর দাম প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা। আপাতত বাজারে এই ওষুধের এভেলেবিলিটির অবস্থা সঙ্কটজনক। এছাড়াও posaconazole ও isavuconazole ব্যাবহার করা হচ্ছে।মনে রাখবেন এই রোগের ক্ষেত্রে সেল্ফ মেডিকেশন অত্যন্ত বিপদজনক এবং যে কোনও ওষুধের ব্যবহার ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করার পরেই করতে হবে।

সুরক্ষাবিধি-

১. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন।

২.ফুল হাতা জামা প্যান্ট পরে গার্ডেনিং,ঘর পরিষ্কার করুন।

৩. মাস্ক পরুন।

৪.কোথাও কেটে বা পুড়ে গেলে সাবান জল দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন।

৫.নোংরা,ধুলোময় জায়গা দিয়ে যাতায়াত এড়িয়ে চলুন।

৬.বাগানে কাজ করার সময় পায়ে জুতো এবং হাতে গ্লাভস ব্যবহার করুন।

৭.হাতে পায়ের নখ কেটে পরিষ্কার রাখুন।

৮.সর্বোপরি সচেতন হোন। সচেতনতা ছাড়া এই রোগ থেকে আমরা বাঁচতে পারবো না।

সোর্স - সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা: সমুদ্র সেনগুপ্ত, নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলা, পূর্ব মেদিনীপুর, লেখা নিচের প্রবন্ধটি যুক্ত করলাম।।

প্ৰ: এই মিউকরমাইকোসিস রোগটা ঠিক কি ?

উঃ এটি পরিবেশে বসবাসকারী একটি ছত্রাক জনিত রোগ। সাধারণত আমরা এতে আক্রান্ত হই না। অন্য কোনো অসুখের জন্য চিকিৎসা নিচ্ছেন এমন কিছু রোগীর দেহে যখন পরিবেশে ছড়িয়ে থাকা নানান রোগ জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তখন তার দেহে এই ছত্রাক বাসা বাঁধতে পারে।

রোগটির প্রাদুর্ভাব তেমন নয় বলে আমরা পরিচিত নই। কিন্তু এটি একটি গুরুতর অসুখ। এর রোগলক্ষণ ও উপসর্গগুলি হ'ল:-

• চোখ বা নাকের পাশে ব্যাথা ও লাল হয়ে যাওয়া

• জ্বর,

• মাথায় যন্ত্রনা,

• কাশি,

• নিঃশ্বাসের কষ্ট,

• রক্তবমি,

• মানসিক অবস্থার পরিবর্তন।

প্ৰ: কি কি কারণে এই ছত্রাক আমাদের দেহে বাসা বাঁধতে পারে ?

উঃ যে যে অবস্থায় এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় সেগুলো হ'ল:

• অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রোগ;

• স্টেরয়েড ব্যবহারের ফলে ইমিউনোসাপ্রেসন বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দমে যাওয়া;

• ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে দীর্ঘদিন ভর্তি থাকা;

• অঙ্গ প্রতিস্থাপন এর পরে/ ক্যানসার জাতীয় কো মর্বিডিটি;

• ভরিকোনাজল থেরাপি

প্র: এই রোগে আক্রান্ত হওয়া আটকানো যায় কি ভাবে ?

উঃ সাধারণ নাগরিক যা যা করতে পারেন:-

• ডায়াবেটিস রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে নিয়মিত ব্লাড সুগার মাপা ও ওষুধ নেওয়ার মাধ্যমে।

• সঠিকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। মাস্ক ব্যবহার এর ক্ষেত্রে কোনো শিথিলতা মেনে নেওয়া যাবে না বিশেষ করে নির্মাণ কাজ এর এলাকায়।

• সার-মাটি ইত্যাদি ব্যবহার করে বাগান করা জাতীয় কাজের সময় ফুল প্যান্ট, ফুল হাতা জামা, ঢাকা জুতো, গ্লাভস দস্তানা ব্যবহার করা দরকার।

• ব্যক্তিগত হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে, ঘষে ঘষে ময়লা পরিষ্কার করে স্নান করতে হবে।

• আশেপাশের পরিবেশকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এমনভাবে যে যাতে কোনোমতেই পচে যাওয়া অর্গানিক জৈব পদার্থ যেমন পাউরুটির টুকরো, ফল, শাকসবজি, কম্পোস্ট, মলমূত্র ইত্যাদির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা যায়।

স্বাস্থ্যকর্মী/ চিকিৎসকরা যা যা করতে পারেন:-

• স্টেরয়েড ব্যবহার যাতে প্রয়োজনের তুলনায় বেশি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা। সঠিক সময়ে সঠিক মাত্রায় সঠিক দিন ধরে ব্যবহার করা;

• অক্সিজেন থেরাপির সময় হিউমিডিফায়ার বোতলে ডিস্টিলড বা পরিশ্রুত জল ব্যবহার করা।

প্র: কখন সন্দেহ জাগবে যে এই রোগ হয়েছে ? (কোভিভ রুগী যাদের ডায়াবেটিস অনিয়ন্ত্রিত/ ইমিউনো সাপ্রেসড মানুষজন): মূলতঃ স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য

 ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি

উঃ ওই রোগ লক্ষণগুলি হল:-

• সাইনুসাইটিস- নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, নাক থেকে কালো/ লালচে ক্ষরণ, হনুর হাড়ের ওপর ব্যথা।

• মুখের এক পাশে ব্যথা, অসাড় হয়ে যাওয়া, ফুলে ওঠা, মুখের ভেতর তালুতে/ নাকের গোড়ায় কালচে ভাব।

• দাঁতে ব্যথা, দাঁত আলগা হয়ে আসা

• চোখে ব্যথা, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা, দুটো করে দেখা

• জ্বর, ত্বকে দাগ- এসচার

• বুকে ব্যথা, ফুসফুসের আচ্ছাদনে জল জমা, রক্ত-কাশি, শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা উপসর্গ বেড়ে যাওয়া

সংযোজন: কেবলমাত্র স্বাস্থ্যকর্মী/চিকিৎসকদের জন্য:-

প্র: স্বাস্থ্যকর্মী/ চিকিৎসক হিসেবে কি করনীয়?

উঃ যা করবেন-

• পোস্ট কোভিভ ও ডায়াবেটিকদের ব্লাড গ্লুকোজ এর মাত্রা মনিটর করা;

• বিপদ সঙ্কেত চিহ্নিত করার জন্য নিয়মিত চেকআপ;

• নিয়মনিষ্ঠভাবে এন্টিবায়টিক/ এন্টিফাঙ্গালের ব্যবহার।

যা করবেন না-

• নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া সব রুগীকে, বিশেষত কোভিভ রুগী/ ইমিউনো সাপ্রেসডদের সাইনুসাইটিস কে ব্যাকটেরিয়া জনিত বলে বিবেচনা করবেন না।

• ছত্রাক এর রকমসকম জানার জন্য জোরকদমে ইনভেস্টিগেশন করতে (KOH স্টেনিং, মাইক্রোস্কোপি, কালচার) ইতস্ততঃ করবেন না।

• মিউকর মাইকোসিস এর চিকিৎসা শুরু করতে মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।

যে ব্যবস্থাগুলি নেবেন-

• ডায়াবেটিস ও ডায়াবেটিক কিটোএসিডসিস এর কঠোর নিয়ন্ত্রণ;

• ঝপ করে স্টেরয়েড বন্ধ করে দেওয়ার লক্ষে ওর মাত্রা কমিয়ে আনা;

• ইমিউনো মডুলেটোর ড্রাগ এর ব্যবহার বন্ধ করা;

• প্রোফাইল্যাক্সিস হিসেবে এন্টিফাঙ্গাল ব্যবহার করার দরকার নেই আগেভাগে;

• সার্জিক্যাল ডিব্রাইডমেন্ট বা শল্যচিকিৎসা করে সমস্ত নেক্রোটিক টিস্যু চেঁছে বাদ দেওয়া;

• এমফটেরিসিন বি ব্যবহার করে মেডিক্যাল ট্রিটমেন্ট;

• সেন্ট্রাল ক্যাথেটার (PICC line) লাগানো

• কমপক্ষে চার থেকে ছয় সপ্তাহ এন্টিফাঙ্গাল ব্যবহার;

• রোগীকে নিয়মিতভাবে ক্লিনিক্যাল ও রেডিও ইমেজ এর মাধ্যমে মনিটর

কোভিভ রুগী মানেই সে এই রোগে আক্রান্ত হবে এমনটা নয়। সাবধানতা নিলে এর সম্ভাবনা প্রায় নেই। সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে রুগী সেরে উঠবে।

[সূত্রঃ প ব সরকার স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশিকা ২১শে মে, ২০২১]

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন
চেম্বারঃ
সার্জিস্কোপ হাসপাতাল, ইউনিট-২, কাতালগঞ্জ, চট্টগ্রাম। প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার, সন্ধ্যা ৭ঃ০০ টা থেকে রাত ১০ঃ০০ টা পর্যন্ত।
সিরিয়ালের জন্যঃ ০১৭৬৪-৭৮৬৭৫৩
অনলাইন সেবা পাওয়ার জন‌্য
হোয়াটস এ‌্যাপ নম্বর-01533843123
লেখকের সাথে যোগাযোগ করতে নিচের ফেসবুক পেইজে ক্লিক করুন
www.facebook.com/Nutritionist.Iqbal

  1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট

গরমে বাচ্চাদের খাবারে সতর্কতা


করোনা প্রতিরোধে রোগ প্রতিরোধকারী খাবার কোনগুলো?

রয়াল বাংলা ডেস্ক
করোনা ভাইরাসের সেকেন্ড ওয়েভঃ করোনা ভাইরাস বা কভিড 19 প্রসঙ্গে যেসব কথা আমাদের সবার জানা প্রয়োজন

ডায়েটিশিয়ান ফারজানা
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কি খাওয়া উচিত?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
করোনার ২য় ঢেউ মোকাবিলা করবেন কিভাবে ?

ডায়েটিশিয়ান ফারজানা
করোনার নতুন করে সংক্রমনে: প্রয়োজন রোগ প্রতিরোধী খাবারের তালিকা ও লাইফস্টাইল

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
লকডাউনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রেখে ভাল থাকবেন কিভাবে?(১ম পর্ব)

Dietitian Shirajam Munira
লকডাউনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রেখে ভাল থাকবেন কিভাবে?(২য় পর্ব)

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
করোনা মহামারি: দীর্ঘ মেয়াদে যা করতে হবে

নুসরাত জাহান,ডায়েট কনসালটেন্ট
করোনায় ওজন নিয়ে আর নাই চিন্তা (শেষ পর্ব)

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
করোনা প্রতিরোধে সুখবর আনলো ভিটামিন ডি

নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা মিউকরমাইকোসিস (সবার পড়ার জন্য অনুরোধ করবো)

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন
শরীরে অক্সিজেন কমে গেলে বুঝবেন যেভাবে

ডাঃ হাসনা হোসেন আখী
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বাড়াবেন?

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন
করোনায় ফুসফুস কে ভালো রাখবেন কি করে?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
গর্ভবতী মহিলা কি কোভিড টীকা নিতে পারবেন ?

ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

প্রচন্ড গরমে বাচ্চাদের যত্ন এবং খাবার তালিকা কেমন হওয়া উচিৎ

Nutritionist Sadiya Smreety
বাইরের তাপমাত্রা ৩৫-৩৭+ ডিগ্রী। এই গরমে অতিষ্ট সবাই। বড়রা তো মেনে নিতে পারে,বাচ্চাদের জন্য মানিয়ে নেওয়া,বুঝা খুবই কষ্টের। এছাড়া এই মাঝে গরমের রোগ ব্যাধি তো আছেই।.........
বিস্তারিত

বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন‌্য দূর করার উপায়

সাদিয়া জাহান স্মৃতি
সাধারণত সলিড খাবার দেওয়ার কিছুদিন পর,আবার তিন থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের মধ্যে কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি দেখা যায়।....
বিস্তারিত

প্রি-ডায়াবেটিস বা ডায়াবেটিস এর ঝুকি

Nutritionist Iqbal Hossain
ডায়াবেটিস রোগের প্রকোপ আমাদের দেশে ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। আমাদের দেশে এখন পযন্ত প্রায় ১ কোটি মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। প্রতিদিন এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে।...
বিস্তারিত

স্ট্রোক

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
মস্তিষ্ক আমাদের দেহের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটি একটি সংবেদনশীল অঙ্গ। এতে ছোট-বড় অসংখ্য রক্তনালী দ্বারা রক্ত সংবহিত হয়। এর মাধ্যমে মস্তিষ্ক পুষ্টি পদার্থ গ্রহণ করে তার স্বাভাবিক ক্রিয়া পরিচালনা করে।......
বিস্তারিত

দুটি সন্তানের মধ্যে সেরা বয়সের ব্যবধান কত বছর?

ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist
আপনার দুটি সন্তানের মধ্যে বয়সের পার্থক্য কত বছর হলে সবচেয়ে ভাল, সেটার কোন বাধা-ধরা নিয়ম নেই। এছাড়াও, এটি নির্ভর করে আপনি কীভাবে ব্যাপারটা নিয়ে ভাবছেন এবং কন্সিভের জন্য নিজকে প্রস্তুত করেছেন।.......
বিস্তারিত

হার্ট এটাক সম্পর্কে যেসব তথ্য সবার জানা দরকার

ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন
বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের সমস্যা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ—এগুলি মূলত হার্ট অ্যাটাকের কারণ।.................
বিস্তারিত

দুধ নাকি দই

Nusrat Jahan,Nutrition and Diet Consultant
দুধ আর দই দুটোই আমাদের শরীরের জন্য বেশ উপকারী। হজমের সমস্যা না থাকলে নিয়মিত দুধ ও দই খাওয়া যেতে পারে।..........
বিস্তারিত

গর্ভাবস্থায় গাজর খাওয়া।

ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist
এটিই সত্যি যে, প্রতিটি গর্ভবতী মহিলা তার অনাগত শিশুর স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য সবকিছু সঠিকভাবে করতে যথাসাধ্য চেষ্টা করেন। কাজই শোনা কথায় কনফিউজড হোন বেশি। আজ আমরা এমনি একটি সবজি নিয়ে আলোচনা করবো যা গর্ভাবস্থায় খাওয়া নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দে থাকেন। সবজিটির নাম গাজর।........
বিস্তারিত

নীরব ঘাতক হাইপারটেনশন

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা,কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
হাই ব্লাড প্রেশার বা হাইপারটেনশন অনেকের মধ্যে থাকলেও বেশিরভাগ সময় কোন লক্ষন প্রকাশ পায়না বলে অনেকেই জানেন না যে তিনি হাইপারটেনশনে ভুগছেন। অনেকেই আছেন যে শুধুমাত্র ব্লাড প্রেশার মাপার পর ই জানতে পেরেছেন তার হাই ব্লাড প্রেশার আছে।........
বিস্তারিত

কার্বের সাথে মাংস কিভাবে পোরশন কন্ট্রোল করবেন?

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা,কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
একই সাথে অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট এবং অতিরিক্ত গরুর মাংস খেয়ে ফেলেন অনেকে। এতে ঈদ পরবর্তী নানা রকম জটিলতায় ভুগতে দেখা যায়। তাই একটু সচেতন থেকে কার্ব পোরশন করে খেলেই এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।.......
বিস্তারিত

গরুর মাংসের বেশ কিছু অপকারিতা এবং ঝুঁকি এড়ানোর উপায়

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা,কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
স্যাচুরেটেড ফ্যাট: গরুর মাংসে ভালো পরিমানে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এই স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল বা LDL এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।...........
বিস্তারিত

সময়ের আগে ঝিল্লি (Membrane) ফেটে গেলে কি ভাবে ম্যানেজ করা হয়?

ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,,Consultant Sonologist
যদি গর্ভাবস্থার ৩৭তম সপ্তাহের আগে আপনার পানি ভেঙ্গে যায়, তবে এটি ঝিল্লির প্রিটার্ম প্রিলেবার ফেটে যাওয়া (প্রিটার্ম PROM) নামে পরিচিত। আপনার যদি প্রিটার্ম PROM থাকে এবং আপনি কমপক্ষে ৩৪ সপ্তাহের গর্ভবতী হন............
বিস্তারিত

লিঙ্গের শীতলতা , লিঙ্গ শক্ত না হওয়ার সমস্যা বা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের জন ডায়েট


royalbangla desk

ধাতু রোগ কি? কেন কিভাবে হয়? কী করণীয়


royalbangla desk

অ্যাসিডিটি: কি ? কেন? কিভাবে হয়?


পুষ্টিবিদ জেনিফা জাসিয়া,পুষ্টি বিষেষজ্ঞ

দ্রুত বীর্যপাত কেন হয়? কিভাবে হয়? কিভাবে সমাধান করা যায়?


রয়ালবাংলা টিম

টেস্টোস্টেরন হরমোন বা পুরুষদের হরমোন


ডা. মুহম্মদ মুহিদুল ইসলাম,সায়েন্টিফিক অফিসার

ব্লাড কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করার উপায়


ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,কনসালটেন্ট -কার্ডিওলজি

ঝটপট এক বাটি হেলদি নাস্তা তৈরি করুন সহজে


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী

গর্ভাবস্থায় করণীয়


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

শিশুদের মোটা হওয়া রোধ করবেন কিভাবে?


ডায়েটিশিয়ান ফারজানা

ভাতের আসক্তি কমানোর উপায় কি?


ডায়েটিশিয়ান ফারজানা

পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা কেন বাড়ছে ?


ডাঃ আয়েশা রাইসুল

দীর্ঘদিন ধরে পেট খারাপ বা আইবিএস হলে কী করবেন


ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা

ফুড সাপ্লিমেন্ট কি ? কেন নেবেন?


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

পাইলস কি, কেন এবং কিভাবে হয়?


Colorectal Care Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus

কোষ্ঠকাঠিন্য কি, এর জটিলতা ও সমাধান


Colorectal Care Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus

মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন আপনার কিভাবে ক্ষতি করছে? জেনে নিন।


রয়াল বাংলা ডেস্ক

কিটো ডায়েট কি ? কার জন‌্য প্রযোজ‌্য ?


Nutritionist Sadiya Smreety

স্বাস্থ্যকরভাবে ওজন বাড়ানোর উপায়


পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা

চা কখন কিভাবে খাবেন?


পুষ্টিবিদ তাহমিনা আক্তার

শিশুদের মোটা হওয়া রোধ করবেন কিভাবে?


ডায়েটিশিয়ান ফারজানা

ভাতের আসক্তি কমানোর উপায় কি?


ডায়েটিশিয়ান ফারজানা

পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা কেন বাড়ছে ?


ডাঃ আয়েশা রাইসুল

দীর্ঘদিন ধরে পেট খারাপ বা আইবিএস হলে কী করবেন


ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা

ফুড সাপ্লিমেন্ট কি ? কেন নেবেন?


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী