loading...









loading...

Royalbangla
ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা
ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা

ডায়াবেটিস কি ? ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকার উপায় কি ?

ডায়াবেটিস ও নিয়ন্ত্রণ


  • একটি মহাআতংকের নাম ডায়েবেটিস। আচ্ছা এতো ভয় পাওয়ার তো কিছু নেই। একজন ডায়েটিশিয়ানকে বন্ধু বানিয়ে নিন, সাথে একটু নিয়ন্ত্রণ। কোনো ব্যাপারই না ডায়েবেটিসকে কাবু করতে। আসুন একটু শেষ পর্যন্ত জেনে নেই, কী করতে হবে।
    বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১০% (৮.৪ মিলিয়ন) মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, WHO 2014| World Health Organization Diabetes Country Profile 2016 এর মতে বাংলাদেশে ডায়াবেটিসে প্রতি বছর মারা যায় ৬০৬০ পুরুষ এবং ৪৭৬০ মহিলা যাদের বয়স ৩০-৬৯ বছরের মধ্যে। ৭০ বা তার ওপরের বয়সে মারা যায় ৮২২০ পুরুষ এবং ৭৩৯০ মহিলা। ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য জটিলতায় পুরুষ ৪.৬% এবং মহিলা ৭.৪% ভোগে।
    ডায়াবেটিস মেলাইটাস কোনো এটি একটি বিপাকজনিতো সমস্যা।এ রোগে মানুষের শরীরের রক্তে গ্লুকোজ সাধারণ পরিমাণ এর চেয়ে অনেকটাই বেড়ে যায়। তার কারণ হল শরীরে সঠিক পরিমাণ ইন্সুলিন তৈরী হয় না অথবা শরীরের ইন্সুলিন কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে না।
    তবে, জীবনশৈলী ও খাদ্য তালিকা পরিবর্তনের মাধ্যমে অনায়াসেই ডায়াবেটিস কমানো যায়।
    ডায়েবেটিস প্রধানতো তিন প্রকার
  • এক
    টাইপ ১ ডায়াবেটিস
    সাধারণত ৩০ বৎসরের কম বয়সীদের টাইপ ১ ডায়েবেটিস হলেও যে কোনো বয়সের লোকই এ ধরনের ডায়েবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে।বিশ্বের মোট ডায়েবেটিক জনগোষ্টীর ৫-১০% এ ধরনের ডায়েবেটিসে ভোগে।টাইপ ১ ডায়েবেটিসের ক্ষেত্রে শরীরের অভ্যন্তরিন কিছু সমস্যাক কারণে অগ্নাশয়ের ইনসুলিন প্রস্তুতকারী বিটা কোষগুলো ধ্বংস হয়ে যায় ফলে ইনসুলিন একেবারেই তৈরী হয় না।আর তাই বেঁচে থাকার জন্য এদের ইনসুলিন দেয়া অত্যাবশ্যক।
  • দুই
    টাইপ ২ ডায়াবেটিস
    আমাদের দেশের বেশিরভাগ ডায়েবেটিক ব্যক্তিই টাইপ ২ ডায়েবেটিসে আক্রান্ত হন।এদের শরীরে ইনসুলিনের আপেক্ষিক অভাবের পাশাপাশি ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করতে পারেনা,যাকে ইংরেজীতে বলে Insulin resistance ।সাধারণত ৩০ বৎসরের অধিক বয়সী ব্যক্তিদের টাইপ ২ ডায়েবেটিস হয়ে থাকলেও কখনো কখনো অল্প বয়সেও হতে পারে।এদের রোগ প্রক্রিয়া কিছুটা মন্থর হওয়ায় বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই উপসর্গগুলো সঠিকভাবে প্রকাশ পায় না।টাইপ ২ ডায়েবেটিক ব্যক্তিদের ওজন সাধারণত স্বাভাবিক বা বেশী হয়ে থাকে।
  • তিন
    গর্ভকালীন ডায়েবেটিস
    গর্ভাবস্থার সময় মহিলাদের হঠাৎ করে ডায়াবেটিস বেড়ে যায় যাকে বলে গেষ্টেশনাল ডায়াবেটিস। এই সময় যদি সঠিকভাবে প্রতিকার ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে তা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে পরিণত হতে পারে।
    ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী এশিয়াতে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের প্রবণতা বেশি থাকে।
    মহিলাদের ক্ষেত্রে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পি.সি.ও.ডি থাকলে এই ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে।
    এছড়াও অন্যান্য বিশেষ ধরনের ডায়েবেটিস রয়েছে।যথা
    রোগ,স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ,অগ্নাশয়ের রোগ ইত্যাদির কারণে কখনো কখনো রক্তের গ্লুকোজ বেড়ে যায়।
    ডায়েবেটিসের লক্ষণ কী তা জেনে নেই চলুন
  • A
    বেশী বেশী প্রস্রাব হওয়া
  • B
    বেশী বেশী পিপাসা পাওয়া
  • C
    বেশী বেশী ক্ষুধা লাগা
  • D
    ওজন কমে যাওয়া

  • E
    দূর্বল হয়ে যাওয়া

  • এবার বলবো কী খাবার আপনার ডায়েবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে যাদুর মতো সাহায্য করবে

  • নাশপাতি
    নাশপাতিতে বিদ্যমান পলিফেনল টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।পলিফেনল রক্তের শর্করার পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।সপ্তাহে পাঁচবারের বেশি নাশপাতি খেলে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়ে।এটি চোখ, ত্বক এবং কিডনির সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে।একটি পরিপূর্ণ নাশপাতি ফলে ৬ গ্রাম ফাইবার ১০০ গ্রাম ক্যালোরি ২৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে। তাই নাশপাতি সুগার কন্ট্রোল করতে পারে কারণ নাশপাতির মধ্যে থাকা এই কার্বোহাইড্রেট আর ফাইবারের কম্বিনেশন শরীরে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

  • আমলকি
    আমলকি একটি সুপার ফ্রুট নামে পরিচিত। আমলকির মধ্যে ক্রোমিয়াম নামক মিনারেল পাওয়া যায়। যা আমাদের শরীরের কার্বোহাইড্রেট মেটাবোলিজম কে বুস্ট করে আর ইনসুলিন তৈরী করেতে সাহায্য করে।তাই প্রতিদিন ২-৪ টি আমলকি গ্রহণ করুন।

  • পেয়ারা
    পেয়ারা সুগার কন্ট্রোল করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পেয়ারার মধ্যে ফাইভার, ল্যাকপিন, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি,ভিটামিন এ ,ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এর মত মিনারেলসে ভরপুর থাকে।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে যদি প্রতিদিন একটি পেয়ারা গ্রহণ করেন তাহলে ব্লাড প্রেসার কে কন্ট্রোলে নিয়ে আসা সম্ভব। তবে যেই ফল ই খান না কেনো,দুপুর অথবা রাতের ভারী খাবারের পরপর খাবেন না।৩০ মিনিট পর গ্রহণ করুন।

  • ডিম
    প্রকৃতপক্ষে, ডিম আপনাকে ঘন্টা ধরে পরিপূর্ণ রাখার জন্য সেরা খাবারগুলির মধ্যে একটি ।ডিম ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং আপনার খারাপ এলডিএল কোলেস্টেরলের আকার এবং আকার পরিবর্তন করে ।একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, হাই যারা টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রতিদিন ১টি ডিম খাওয়ান এবং তাদের কোলেস্টেরল এবং রক্তে শর্করার মাত্রায় উন্নতি ঘটেছে।এছাড়াও ডিমে রয়েছে লুটেইন এবং জেক্সানথিনের অন্যতম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চোখে রোগ থেকে রক্ষা করে।সপ্তাহে ৪ দিন কুসুমছাড়া একটি ডিম ও বাকি ৩ দিন কুসুমসহ একটি ডিম খেতে পারেন।

  • করলা
    গবেষণায় দেখা গেছে, করলাতে রয়েছে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক যৈ ইনসুলিন ইনজেকশনের থেকেও অনেক ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর। চিকিৎসকরা বলছেন, কাঁচা করলা বা করলার রস নিয়মিত খেতে পারলে ডায়াবেটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।করলার মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী এনজাইম।এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমিয়ে নিতে সাহায্য করে।

  • মটরশুঁটি ও ব্রোকলি
    ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অনেক উপকারী। মটরশুঁটিতে আছে ভরপুর ফাইবার। মটরশুঁটি রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাকে সাধারণ মাত্রায় রাখে। ব্রোকলি একটি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এমন একটি বিশেষ যৌগ আছে যা ডায়াবেটিস এর সাথে যুদ্ধ করে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।

  • বাদাম
    বাদামে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম , আঁশ ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট বা স্নেহজাতীয় উপাদান থাকে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম ডায়াবেটিস প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। চিনাবাদাম ডায়াবেটিসের ঝুঁকি প্রায় ২১ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় কিছু কাঠবাদাম,চিনাবাদাম ইত্যাদি রাখলে তা ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ভালো কাজ দেয়।

  • আপেল
    আঁশযুক্ত আপেল খেলে সুগার কন্ট্রোলে থাকে । আপেল ফাইভার, ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর।আপেলে থাকা ফাইবার ও কার্বোহাইড্রেট হজম করতে সাহায্য করে। যার ফলে সুগার লেবেল কন্ট্রোল থাকে।তবে তবে কথা আছে,মিষ্টি লাল আপেল নয়,বাজারে পাওয়া যায় যেসকল একটু টক সবুজ আপেল।

  • টক দই
    টক দইতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি থাকে।তাছাড়া মজবুত হাড় ও সুস্থ দাঁতের জন্যও টক দই উপকারী।ডায়েবেটিক রোগীর দাঁত ও হাঁড় ঠিক রাখতে দুধ হজম না হলে টক দই খেতে পারেন।এতে চিনির পরিমাণ খুবই কম। ফলে টক দই রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দুপুরে খাবারের পর কিংবা বিকালে নাস্তার সঙ্গে টক দই গ্রহণ করতে পারেন।
    তাছাড়াও মেথি, জাম, কালোজিরা, টক জাতীয় ফল যেমন টক আঙ্গুর, কমলালেবু ইত্যাদি ডায়েবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
    যেসকল খাবার পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমান বুঝে খেতে হবে আটার রুটি, তন্দুর রুটি, ভাত, মুড়ি, চিড়া, খৈ, নুডুলস, সেমাই, আলু, মিষ্টি আলু, নোনতা বিস্কিট, মাংস, পনির, মাখন, ডালডা, নারিকেল, ঘি, আলু, কচু, মোচা, গাজর, কাঁকরোল, কাঁঠাল, আম, কচুরমুখী, বেগুন, ঢেড়শ, শালগম, পাকা পেঁপে, পাকা কলা, মিষ্টি বড়ই, তরমুজ, খেজুর ইত্যাদি।
    অনেক হলো খাবারদাবার। এবার যে আপনাদের কিছু সতর্ক করতেই হয়।পরে দিবো টিপস।আগে পায়ের যত্ন নিয়ে বলে নেই।ডায়েবেটিক পেশেন্ট সবচেয়ে অবহেলা করে পা নিয়ে। এমনো রোগী পাওয়া যায় যাদের ২ পা কেটে ফেলে দিতে হয়। কেনো জেনেশুনে ভুল করবেন নাতাই পায়ের যত্ন কীভাবে নিবেন তা বলে দিবো।
    ডায়েবেটিস জনিত পায়ের সমস্যা তিন ধরনের
  • এক
    স্নায়ু বৈকল্য জনিত (নিউরোপ্যাথি)
  • দুই
    রক্ত চলাচল কমে যাওয়া
  • তিন
    ইনফেকশনজনিত
    বুঝতেই পারছেন পায়ের যত্ন নিতেই হবে। তাই চলুন জেনে নেই কীভাবে নিবেন পায়ের যত্ন
  • A
    পা অস্বাভাবিক গরম থাকে কিনা দেখতে হবে।
  • B
    পা কখনো শুকনো খসখসে রাখা যাবেনা,প্রয়োজনে লোশন বা ভ্যাসলিন ব্যবহার করতে হবে।
  • C
    পুঁজ বা পানি বের হয় কিনা দেখতে হবে।
  • D
    লাল,ফুলে যাওয়া,ব্যথা হওয়া এদের কাউকেই অবহেলা করা যাবেনা।
  • E
    গরম ঠান্ডার অনুভূতি আছে কীনা পরীক্ষা করে নিতে হবে।
  • F
    পায়ে অত্যধিক গরম পানি ঢালবেন না।
  • G
    পায়ে যেন কোনো আঘাত না লাগে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
  • H
    নিয়মিত পায়ের বাড়তি নখ কাটবেন, নখ কাটার সময় বিশেষভাবে সাবধানতা অবলম্বন করবেন, যাতে আঙ্গুলে আঘাত না লাগে।
  • I
    পায়ের কড়া নিজে কাটবেন না। ময়লা বা ভিজে মোজা পরবেন না।
  • J
    রক্ত চলাচলের জন্য রোজ নিয়মিত পায়ের ব্যায়াম করবেন।
  • K
    জুতা অবশ্যই নরম ও মাপমতো হতে হবে
  • L
    খালি পায়ো হাটবেন না।
  • M
    পায়ের আঙ্গুলের মাঝখানে ভেজা রাখা যাবেনা।
  • N
    ভালোভাবে দেখার জন্য আয়না ব্যবহার করতে পারেন বা অন্যের সাহায্য নিতে পারেন।
    এবার কিছু সাধারণ টিপস
  • এক
    একজন ডায়েটিশিয়ান দেখিয়ে নিজের খাবারের চার্ট করে নিন।
  • দুই
    ডায়াবেটিক রোগীরা খাবার স্যালাইন খেতে পারবে। তবে তা শুধু ডায়রিয়া হলে বা বারবার বমি হলে।
  • তিন
    প্রতিদিন অন্তত চার বার রক্তের গ্লুকোজ মেপে নিবেন।
  • চার
    হাইপোগ্লাইসেমিয়া মানে রক্তের গ্লুকোজ লেভেল ২-৩ এর মধ্যে হলে দেরী না করে চা চামচের ৩-৪ চামচ চিনি/মধু দিয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে নিবেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিতো ধারণা চিকিৎসকের কাছ থেকে অবশ্যই জেনে নিবেন।
  • পাঁচ
    ৩৫-৪০ মিনিট ঘাম ঝড়িয়ে হাঁটবেন,বাসার রুমে অথবা ছাদে।
  • ছয়
    কোনো কাঁটা ছেড়াকে অবহেলা না করে দ্রুতো চিকিৎসকের নিকট শরণাপন্ন হবেন।
  • সাত
    ইনসুলিন নেয়ার পদ্ধতি ও নিয়ম জেনে নিবেন নিজ দায়িত্বে।
  • আট
    এক বেলা কম এক বেলা বেশি খাবার খাবেন না।
  • নয়
    পরিবারের যেকোনো ১/২ জনকে আপনার দায়িত্ব নেয়ার ব্যবস্থা করবেন যে কোনো সমস্যা মোকাবেলা করতে।
  • দশ
    ঔষধের ডোজ নিয়ে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিবেন।
    এখন করোনাকালীন সময়,বাইরে বের হবেন না। একান্ত কেউ বাসায় না থাকলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বের হবেন। ভয়কে জয় করুন। ডায়েবেটিস কোনো আতংক নয়, নিয়ম মেনে চললে বনের বাঘ ও পোষ মানে। আর এ তো সামান্য ডায়েবেটিস।
    লেখক
    পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
    কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান ইবনেসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও কেয়ার মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
    1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
    পরবর্তী পোস্ট

    বিষণ্নতা ও এর জটিলতা


    ব্রণ সমস‌্যার ঘরোয়া সমাধান- সহজ এবং শতভাগ কার্যকরী

    রয়াল বাংলা ডেস্ক
    মোবাইল ফোনের রেডিয়েশন আপনার কিভাবে ক্ষতি করছে? জেনে নিন।

    রয়াল বাংলা ডেস্ক
    পাইলস কি, কেন এবং কিভাবে হয়?

    Colorectal Care Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus
    কোষ্ঠকাঠিন্য কি, এর জটিলতা ও সমাধান

    Colorectal Care Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus
    ফুড সাপ্লিমেন্ট কি ? কেন নেবেন?

    পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
    ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম

    Colorectal Care Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus
    পুরুষের বন্ধ্যাত্বের সমস্যা কেন বাড়ছে ?

    ডাঃ আয়েশা রাইসুল
    খারাপ কোলেস্টেরল কি ? কিভাবে কমানো যায় ?

    পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
    ভাতের আসক্তি কমানোর উপায় কি?

    ডায়েটিশিয়ান ফারজানা
    প্রি-ডায়াবেটিস বা ডায়াবেটিস এর ঝুকি

    Nutritionist Iqbal Hossain
    ফর্সা হতে চান?

    পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা
    ভাত কতটা ওজন বাড়ায়?

    পুষ্টিবিদ তাহমিনা আক্তার
    গ্রিন টি বা সবুজ চা কেন খাবেন ?

    Nusrat Jahan
    এলার্জি কিভাবে কমাবেন?

    Dietitian Shirajam Munira
    গ্যাসের সমস্যা ওষুধ খেয়ে না কমিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে কমান

    ডায়েট কনসালটেন্ট নুসরাত জাহান
    ধাতু রোগ কি? কেন কিভাবে হয়? কী করণীয়

    royalbangla desk
    মাইগ্রেন থেকে দূরে থাকবেন কিভাবে?

    নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
    চুল কি একটু বেশি পড়ছে? পর্ব-১

    পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
    কিটো ডায়েটের নেগেটিভ দিক!

    ডাঃ আয়েশা রাইসুল (গভঃ রেজিঃ H-১৫৯৮)
    স্তনের চাকা এবং ক্যান্সার আতংক

    ডাঃ লায়লা শিরিন,সহযোগী অধ্যাপক, ক্যান্সার সার্জারী, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল

    অজানা বুক ব্যথা থেকে হৃদরোগ- কিভাবে বিপদ ডেকে আনে?

    ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ
    হৃদরোগের অন্যতম লক্ষণ হলো বুকের প্রচণ্ড ব্যথা/হাত ব্যাথা(কেকে' সাহেবের এটা হচ্ছিল কয়েকদিন যাবৎ)/শরীর ঘামা/ অল্প পরিশ্রমে হয়রান হওয়া।...
    বিস্তারিত

    হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

    ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
    হিমোফিলিয়া একটি বংশানুক্রমিক জিনগত রোগ। মানবদেহে রক্ত জমাট বাঁধার জন্য কিছু বিশেষ ব্যবস্থা আছে। রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় কাজ করে রক্তের অণুচক্রিকা এবং বেশ কয়েকটি ফ্যাক্টর (বিষয়)। ......
    বিস্তারিত

    ফিজিকাল এক্সারসাইজ বা শরীরচর্চা কেন জরুরি?

    পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু
    আপনি নারী কিংবা পুরুষ, মোটা কিংবা চিকন, অথবা সঠিক ওজনে আছেন, আপনার কোন শারীরিক অসুস্থতা নেই কিংবা আপনি কোন অসুস্থতায় ভুগছেন সব ক্ষেত্রেই শরীর চর্চা সমান গুরুত্বপূর্ণ।.....
    বিস্তারিত

    লিভারের সুস্থতায় কি করবেন ? কি খাবেন?

    নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
    স্ট্রেস থাকলে খাবেন না- বোর হলে, এনার্জি কম লাগলে কী করি আমরা? অনেকেই এই সময় খাবার খেয়ে মুড ঠিক করতে চান। চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন লিভার সুস্থ রাখতে স্ট্রেসের সময় খাবার ছোঁবেন না।....
    বিস্তারিত

    হার্ট এটাক সম্পর্কে যেসব তথ্য সবার জানা দরকার

    ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন
    বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের সমস্যা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ—এগুলি মূলত হার্ট অ্যাটাকের কারণ।.................
    বিস্তারিত

    জরায়ুর মুখে ক্যান্সার

    ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)
    একদিন বা একমাসে হঠাৎ করে জরায়ু-মুখে ক্যান্সার হয় না । জরায়ু মুখ আবরণীর কোষগুলোতে বিভিন্ন কারণে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। এই পরিবর্তন ধীরে ধীরে ক্যান্সারের রূপ নেয় ।..........
    বিস্তারিত

    রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

    ডাঃ গুলজার হোসেন
    রক্তের প্রধান দুটি উপাদান হলো রক্তকোষ ও রক্তরস। লোহিত রক্তকণিকায় থাকে হিমোগ্লোবিন নামের রঞ্জক পদার্থ, যা দেহের বিভিন্ন কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে।তাই হিমোগ্লোবিন কমে গেলে সারা শরীরে দেখা দেয় বিরূপ প্রতিক্রিয়া। আর রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার নাম হলো অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা।......
    বিস্তারিত

    মাইগ্রেন থেকে দূরে থাকবেন কিভাবে?

    নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
    মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই একে ‘আধ-কপালি ’ ব্যথাও বলা হয়ে থাকে। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাঁদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। .........
    বিস্তারিত

    কিভাবে ধূমপান ছাড়বেন?

    জিয়ানুর কবির
    যারা ধূমপান করেন তারা প্রায়ই ধূমপান ছাড়তে চান কিন্তু ধূমপান ত্যাগ করা খুবই কঠিন। এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশ ধূমপায়ীর ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। ধূমপান ছাড়ার তেমন কোন উপায় না থাকলেও গবেষণায় দেখা যায় যে, যারা নিয়মিত সাইকোলজিক্যাল থেরাপি নিয়েছেন তাদের ধূমপান ছাড়ার ক্ষেত্রে বেশ সফলতা পেয়েছেন। ....
    বিস্তারিত

    গ্যাসের সমস্যা ওষুধ খেয়ে না কমিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে কমান

    ডায়েট কনসালটেন্ট নুসরাত জাহান
    গ্যাসের সমস্যায় আমরা কম বেশি সকলেই ভুগি। বেশিক্ষণ কিছু না খেয়ে থাকলেই গ্যাস হয়ে যায় আমাদের পেটে। তার থেকে শুরু হয় বুকে পেটে ব্যথা, মাথা ধরা, গা বমি ভাব ইত্যাদি। অনেকের আবার গ্যাসের সমস্যা থেকে গ্যাস্টিকও হয়ে যেতে পারে।...
    বিস্তারিত

    এলার্জি কিভাবে কমাবেন?

    Dietitian Shirajam Munira
    একজন ভালো মানুষ। হঠাৎ তার প্রচন্ড চুলকানি, চাকা চাকা লাল ফুসকুড়ি। এমন সমস্যা প্রকৃতপক্ষে ছোটো মনে হলেও এর ভয়াবহতা আপনাকে মৃত্যুর দিকেও ঠেলে দিতে পারে। আজকের টপিকস এলার্জি নিয়ে। .....
    বিস্তারিত

    গ্রিন টি বা সবুজ চা কেন খাবেন ?

    Nusrat Jahan
    গ্রিন টি হল পৃথিবীতে পরিচিত প্রাচীনতম ভেষজ চা, যা জনপ্রিয়তা পেয়েছে চীনে আবিষ্কারের প্রায় ৪০০০ বছরেরও বেশি সময় পরে।শরীরে চাঙ্গাভাব নিয়ে আসতে একটা স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে গ্রিন টি প্রাধান্য পাওয়া উচিত।.....
    বিস্তারিত

    বিয়ে এবং মানসিক স্বাস্থ্য


    ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ

    দাঁতের ডাক্তারের কাছে যেতে ভীতি এবং করণীয়


    ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

    অ্যামনিওটিক ফ্লুইড কি এবং এর প্রয়োজনীয়তা কি?


    ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

    শালগম এর উপকারীতা


    পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

    মৌসুমি ডিপ্রেশন মোকাবিলায় কতখানি প্রস্তুত!!


    জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

    No Junk Food for Child- বাচ্চাকে যে কারণে জাঙ্কফুড খাওয়া বারণ


    নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,

    এক্টোপিক গর্ভাবস্থা - কারণ, লক্ষণ, এবং চিকিত্সা


    ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

    ফাস্টফুডকে না বলুন


    পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু

    গর্ভধারণ এবং স্তন ক্যান্সার পর্ব- ২


    ডাঃ লায়লা শিরিন,অধ্যাপক,জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল

    মিসড গর্ভপাত (missed abortion / missed miscarraige)


    ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,Consultant Sonologist

    অস্বস্তিকর পেটের পীড়া- পেটফাঁপা থেকে দূরে থাকার উপায়


    পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট

    ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব


    জিয়ানুর কবির, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

    বিশেষ শিশু পর্ব-১


    নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)

    মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে আমাদের করণীয়


    ডা. ফাতেমা জোহরা , মনোরোগ, যৌনরোগ ও মাদকাসক্তি নিরাময় বিশেষজ্ঞ

    এত গ্যাস্ট্রিক আলসার এর রোগী,সমাধান কি???


    ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ

    ছোট বাচ্চাদের দাঁতের সমস্যা Nursing bottle caries (দাঁতে পোকা) হলে করণীয়


    ডা: এস.এম.ছাদিক, ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

    আপনি seasonal affective disorder বা মৌসুমি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত নাতো ??


    জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

    কোমর ব্যথায় করণীয়


    ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও মেডিসিন চিকিৎসক

    বিষন্নতার চেনা গল্প: যেসব কারণে বিষন্নতাকে অবহেলা করা উচিত নয়


    ডা. ফাতেমা জোহরা,মনোরোগ, যৌনরোগ ও মাদকাসক্তি নিরাময় বিশেষজ্ঞ

    গর্ভধারণ এবং স্তন ক্যান্সার পর্ব- ২


    ডাঃ লায়লা শিরিন,অধ্যাপক,জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল

    মিসড গর্ভপাত (missed abortion / missed miscarraige)


    ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,Consultant Sonologist

    অস্বস্তিকর পেটের পীড়া- পেটফাঁপা থেকে দূরে থাকার উপায়


    পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট

    ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব


    জিয়ানুর কবির, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

    বিশেষ শিশু পর্ব-১


    নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)