দুধ আদর্শ খাদ্য
; আমরা জানি, কিন্তু বর্তমান গবেষনা বলছে, দুগ্ধযাত খাবার ‘টক দই’ দুধের চাইতেও বেশি পুষ্টিকর। টক দই যেমন প্রোটিন এর উৎস তেমনি ভিটামিন ও মিনারেলস এ ভরপুর।
চলুন জেনে নেই টক দ্ই এর কিছু উপকারিতা :
"/>
দুধ আদর্শ খাদ্য; আমরা জানি, কিন্তু বর্তমান গবেষনা বলছে, দুগ্ধযাত খাবার ‘টক দই’ দুধের চাইতেও বেশি পুষ্টিকর। টক দই যেমন প্রোটিন এর উৎস তেমনি ভিটামিন ও মিনারেলস এ ভরপুর। ১.
এতে কোনো চিনি ও ক্ষতিকর ফ্যাট নেই, তাই ওজন কমাতে সাহায্য করে।
২.
এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ সারাতে সাহায্য করে।
৩.-
এর উপকারী ব্যাকটেরিয়া ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং হজমে সাহায্য করে।
৪.
এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ও কোলন cancer এর রোগীদের জন্য উপকারী।
৫.-
এতে প্রচুর calcium ও vitamin D থাকার কারণে হাড় ও দাঁতের গঠনে সাহায্য করে।
৬.
টক দই রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমিয়ে রক্তকে শোধন করে।
৭.
যাদের দুধ সহ্য হয় না বা lactose intolerance আছে, তারা টক দই দুধের বিকল্প হিসাবে খেতে পারেন।
দুধ খাওয়ার প্রয়োজনীয়তার
বিকল্প হিসেব দই খাওয়া যায়।
৮.
উচ্চ রক্তচাপ এর রোগীরা নিয়মিত টক দই খেলে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন।
৯.
এটা ব্রেইনকে tyrosine সরবরাহ করে, যা মানসিক প্রশান্তি দেয় এবং ক্লান্তি কমায়।
১০.
টক দই শরীরে টক্সিন জমতে বাধা দেয়। অন্ত্রনালী পরিষ্কার রেখে শরীরকে সুস্থ রাখে ও বুড়িয়ে যাওয়া বা অকাল বার্ধক্য রোধ করে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।