loading...









loading...

Royalbangla
ডাঃ গুলজার হোসেন
ডাঃ গুলজার হোসেন

রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

টিপস

আধুনিক সমাজে রক্তপরিসঞ্চালন সহজেই বাঁচিয়ে দিচ্ছে অসংখ্য মানুষের জীবন। এককালে সাধারণ রক্তক্ষরণেই মারা যেত অসংখ্য মানুষ।

মানব দেহে সফল রক্ত পরিসঞ্চালনের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। তবে এর প্রচেষ্টাটি দীর্ঘ।

রক্তপরিসঞ্চালনের ইতিহাসঃ

১৫৪২ সালে পোপ অষ্টম ইনোসেন্ট তরুন হবার আশায় তিন তরুনের শরীর থেকে রক্ত নিলেন নিজের শরীরে।হতভাগ্য পোপ মারা গেলেন, তারুন্য ফিরে পাওয়া হলোনা। বলা যায় এটাই ছিল রক্ত পরিসঞ্চালণের প্রথম উল্লেখযোগ্য প্রয়াস।

১৬৬৭ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী জাঁ ব্যাপটিস্ট মানুষের শরীরে ভেড়ার রক্ত ভরলেন। মানুষটি মারা গেল। জাঁ ব্যাপটিস্ট খুনের দায়ে অভিযুক্ত হলেন। এরপর অনেকবছর থেমে ছিল রক্ত পরিসঞ্চালনের প্রচেষ্টা।

১৮১৮ সালে জেমস ব্লান্ডেল নামে এক ব্রিটিশ ডাক্তার তাঁর নিজের তৈরী ট্রান্সফিউশন সেট দিয়ে এক প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণের রোগীর শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন করলেন। রক্ত দিলেন রোগীর স্বামী। রোগীটি বেঁচে গেল । সেই উৎসাহে জেমস সাহেব আরো কয়েকজন রোগীকে একই ভাবে রক্ত দিলেন। কিন্তু এদের অনেকেই মারা গেল। মানুষের কাছে রক্ত পরিসঞ্চালনের আসল রহস্যটি তখনো পরিষ্কার হয়নি।

১৯০১ সাল । কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার নামের একজন অস্ট্রিয়ান চিকিৎসাবিজ্ঞানী জানালেন রক্তের প্রধান তিনটি গ্রুপের কথা। এ, বি,ও গ্রুপ। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের সাথে মেলেনা। গ্রুপ মিলিয়ে রক্ত দিলে তবেই পরিসঞ্চালন নিরাপদ হবে। ১৯৩০ সালে এই মহান বিজ্ঞানী নোবেল পান।

১৯৪০ সালে তিনি মানব জাতিকে এগিয়ে দিলেন আরেক ধাপ। বললেন রক্তের নেগেটিভ পজিটিভের কথা। এর নাম আর এইচ সিস্টেম।

রক্তদান ভাল নাকি মন্দঃ

রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে অনেক ভ্রান্ত ধারণা কাজ করে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। রক্ত দিলে শরীর শুকিয়ে যায়না, শক্তি নিঃশেষ হয়না৷ বরং রয়েছে নানা রকম উপকার। এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।

গবেষণায় মিলেছে, নিয়মিত রক্ত দিলে বিশেষ কিছু ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বাড়ে। এতে অস্থিমজ্জার রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়া সক্রিয় থাকে।যাদের রক্তে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য রক্তদান এক ধরনের চিকিৎসা৷ রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে , কারো কারো ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ রয়েছে কি না, সেটি রক্তদান উপলক্ষে জানা হয়ে যায়। এগুলো বাড়তি সুবিধা।বাংলাদেশে প্রতিবছর ছয়লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর এক পঞ্চমাংশ আসে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের কাছ থেকে৷ আশার কথা যে স্বেচ্ছায় রক্তদানের হার দিন দিন বাড়ছে।

Blood Donation Rules

তবে কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না, এ নিয়ে কিছু নির্দেশনা রয়েছে। সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।

কারা রক্ত দিতে পারেনঃ

১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন। (কোন কোন দেশের গাইড লাইনে ৭০ বছর পর্যন্তও অনুমোদন দেওয়া হয়।)

যাদের ওজন ৫০ কিলোগ্রাম কিংবা তার বেশি তারা রক্ত দিতে পারবেন। (কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪৫ কেজি পর্যন্ত গণ্য করা হয়)

কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দেওয়ার চার মাস পর আবার রক্ত দিতে পারেন।

কারা রক্ত দেবেন নাঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকলে (পুরুষের ন্যূনতম ১২ গ্রাম/ ডে.লি. নারীদের ১১ গ্রাম/ডে.লি.), রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক না থাকলে রক্ত দেওয়া উচিত নয়।

শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ অ্যাজমা, হাঁপানি যাদের রয়েছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।

রক্তবাহিত রোগ, যেমন—ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ থাকলে রক্তদান করা যায় না।

হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও বাতজ্বর থাকলে রক্ত দেওয়া যায়না

নারীদের মধ্যে যারা গর্ভবতী এবং যাদের ঋতুস্রাব চলছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না৷

সন্তান জন্মদানের পরবর্তী এক বছর পর্যন্ত রক্তদান করা উচিত নয়।

যারা কোনো বিশেষ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করছেন, যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, কেমোথেরাপি, হরমোনথেরাপি ইত্যাদি তারা রক্তদান করবেন না৷

যাদের ছয় মাসের মধ্যে বড় কোনো অপারেশন বা বড় কোনো দুর্ঘটনা হয়েছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না।

নিকটাত্মীয়র রক্ত- ভাল নাকি মন্দঃ

এটা সাধারণভাবে মনে করা হয় যে নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত নিতে পারলে সেটাই বেশি ভাল। কারণ এতে রক্তের শুদ্ধতা, রক্তদাতার সুস্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। এটা একধরণের প্রচলিত ধারণা। আসলে নিকটাত্মীয়দের থেকে রক্ত নিলে ট্রান্সফিউশন এসোসিয়েটেড গ্রাফট ভারসাস হোস্ট ডিজিজ (TA-GVHD) নামের একটি ভয়ংকর রোগের সম্ভাবনা থাকে। এই রোগ বিরল কিন্তু অত্যন্ত ভয়ংকর। মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। নিকটাত্মীয় বলতে আপন ভাই, বোন, মাতা,পিতা বা পুত্র কন্যা যাদের মধ্যে HLA মিলে যাবার সম্ভাবনা বেশি৷ এতে করে শরীর দাতার T cell কে নিজের বলে ভেবে নেয়। যা পরে গ্রহীতার শরীরে বেড়ে ওঠে এবং গ্রহীতার কোষ কলাকেই ধ্বংস করতে থাকে৷

অহেতুক পরিসঞ্চালন নয়ঃ

রক্ত পরিসঞ্চালন হবে শুধুমাত্র জীবন রক্ষা করবার৷ নিছক হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য নয়৷ অপ্রয়োজনীয় পরিসঞ্চালন নানা রকম ঝুঁকি বাড়ায়। নানারকম জীবানু সংক্রমণ ছাড়াও আছে পরিসঞ্চালন জনিত কিছু জটিলতা৷ যা কোন কোন সময় মৃত্যুর কারণও হতে পারে। রক্ত দেওয়ার আগে কেন রক্ত দিচ্ছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। বলা হয় হিমোগ্লোবিন ৭ গ্রাম/ডে. লি. এর নিচে না নামলে সাধারণত রক্ত দিতে হয়না। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে এই নির্দেশনার উনিশ বিশ হতে পারে। কিন্তু মূল কথা ওটাই -শরীরে রক্ত নেবার আগে অন্তত দশবার ভাবুন।

লেখক

ডাঃ গুলজার হোসেন
বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
চেম্বারঃ
বি আর বি হাসপাতাল পান্থপথ, ঢাকা।
www.facebook.com/gulzarhematologist

  1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট

আত্মহত্যা এবং এটি প্রতিরোধে করণীয়


আপনি কি নিজের অজান্তে আয়রন এর অভাবে ভুগছেন ?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
থ‌্যালাসেমিয়া কি ? কেন হয় ?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্ত কখন কেন কিভাবে দিবেন?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্তদানের ১০টি উপকারিতা যা জানলে আপনি অবাক হবেন

ডা ফাতেমা জোহরা
রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

ডাঃ গুলজার হোসেন
প্রসংগ:ব্লাড ক্যান্সার-প্রাথমিক ধারনা ও করণীয়

ডাঃ গুলজার হোসেন
রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

ডাঃ গুলজার হোসেন
ডেংগি ও প্লেইটলেট(ডেংগু নিয়ে কিছু ভ্রান্ত আতঙ্ক)

ডাঃ গুলজার হোসেন
আসুন থ্যালাসেমিয়াকে জানি

ডাঃ গুলজার হোসেন
বাবার জন্য সন্তানের রক্ত কতটুকু নিরাপদ?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
রক্তের অসুখ পলিসাইথেমিয়া

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
লিম্ফোমাঃ রক্তের বিশেষ একপ্রকারের ক্যান্সার

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সিএমএল বা ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া কি? করণীয় কি?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সুপারবাগ: মানবজাতির জন্য কতটা ভয়ংকর?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
শালগমের উপকারীতা।

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
ডালিম বা বেদানায় কতখানি আয়রন?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
রান্নায় কেন তেল কম খাবেন...

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
কি কি খেলে রক্ত বাড়ে?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট

PCOS এ আক্রান্তদের জন্য ৭টি টিপস:

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
PCOS এ আক্রান্তদের ভিতর দেখা গেছে ৫০-৭০% মহিলাই অতিরিক্ত ওজনের অধিকারী। বিভিন্ন স্টাডি অনুসারে মোটামুটি ১০% ওজন কমাতে পারলেও এদের পিরিয়ড অনেকটা নিয়মিত হয় এবং এন্ড্রোজেনের (পুরুষ হরমোন) পরিমাণ কমে যায়।....
বিস্তারিত

এলার্জি ! ভ্যাক্সিন কি জরুরি ?

ডাঃ মোঃ গুলজার হোসেন,রক্তরোগ ও রক্ত ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ
আমাদের অনেকেরই ধারণা এলার্জির কোনো সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। ওষুধ দিয়ে উপসর্গ কিছুদিন দমিয়ে রাখা যায় এবং ওষুধ বন্ধ করলেই শুরু হয় উপসর্গগুলো। .............
বিস্তারিত

কেন আমাদের প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া প্রয়োজন

ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা
ডিম ও দুধ । এই ২ টি খাবার নিয়ে মানুষের অনেক ভুল ধারণা,আবার অনেকে খেতেও চায় না, আবার অনেকে জানেই না, এই ২ টি খাবার শরীরের কতো কাজে আসে।...
বিস্তারিত

মাত্রাতিরিক্ত চা-কফি পানের ক্ষতিকর দিকগুলো কি?

নিউট্রিশনিস্ট সাদিয়া স্মৃতি
চা-কফি পান করতে কে না ভালোবাসি। দিনের যেকোন সময় এক কাপ চা/কফি আমাদের মাঝে প্রফোল্লতা এনে দেয়। আলস্য বা অবসাদ দূর করতেও এর ভূমিকা অনেক।......
বিস্তারিত

কোন ভিটামিন ও মিনারেলস এর কি উপকারিতা ?

Nusrat Jahan
আমরা অনেকই জানি না কোন ভিটামিনের কোন কাজ । ভিটামিন মানবদেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।...
বিস্তারিত

আভোকাডো এর ১০ টি উপকারিতা ?

Nutritionist Jayoti
উপকারী খাবার গুলো খুব একটা টেস্টি হয় না, তেমনি একটা সুপার ফুড হলো আভোকাডো। সত্যি কথা বলতে আমি এর কোনো টেস্ট পাইনা, কিন্তু এটা এতো হেলদি যে মাঝে মাঝে খাওয়ার ট্রাই করি। ......
বিস্তারিত

অজানা বুক ব্যথা থেকে হৃদরোগ- কিভাবে বিপদ ডেকে আনে?

ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ
হৃদরোগের অন্যতম লক্ষণ হলো বুকের প্রচণ্ড ব্যথা/হাত ব্যাথা(কেকে' সাহেবের এটা হচ্ছিল কয়েকদিন যাবৎ)/শরীর ঘামা/ অল্প পরিশ্রমে হয়রান হওয়া।...
বিস্তারিত

হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া একটি বংশানুক্রমিক জিনগত রোগ। মানবদেহে রক্ত জমাট বাঁধার জন্য কিছু বিশেষ ব্যবস্থা আছে। রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় কাজ করে রক্তের অণুচক্রিকা এবং বেশ কয়েকটি ফ্যাক্টর (বিষয়)। ......
বিস্তারিত

মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে শরীরচর্চা বা ব্যায়াম কতটা দরকারি?

Dr. Fatema Zohra
আপনি কি জানেন যে ব্যায়াম আপনাকে মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে? গবেষণা দেখায় যে যারা নিয়মিত ব্যায়াম করে তারা মানসিক স্বাস্থ্য সচেতন এবং তাদের মানসিক অসুস্থতা নিম্ন হারে থাকে।ব্যায়াম গ্রহণ মানসিক অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হয়...
বিস্তারিত

কিটো ডায়েটের নেগেটিভ দিক!

ডাঃ আয়েশা রাইসুল (গভঃ রেজিঃ H-১৫৯৮)
ডায়েট নিয়ে বেশ একটা উন্মাদনা চলছে এখন। এটা খুবই ভালো দিক, বিশেষ করে চারদিকে যখন রোগবালাইয়ের প্রাদুর্ভাব; ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাই কোলেস্টেরল যখন মহামারি, অল্প বয়সী লোকজন যখন হার্টএটাক, স্ট্রোক করে টপাটপ মৃত্যু বরণ করছে নয়তো পঙ্গুত্ব, তখন লোকজন স্বাস্থ্যসচেতন হচ্ছে, ডায়েট করছে,...........
বিস্তারিত

আপনি জানেন কী শসা মানবদেহের জন্য কতটা দরকারি ?

Dietitian Shirajam Munira
প্রথমেই এর পুষ্টি নিয়ে না বললেই নয়। শসা ভিটামিন এবং মিনারেলেস পরিপূর্ণ একটি সবজি। এর ৯৬ শতাংশ পানি। শসা ভিটামিন-কে, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ফলিক এসিড, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের উত্তম উৎস
বিস্তারিত

আপনি জানেন কী শীতে ত্বক সুস্থ্য ও সুন্দর রাখার জন্য কী খাওয়া প্রয়োজন

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
আসছে শীত, অনেকেরই ইতিমধ্যে স্কিন এর সমস্যা শুরু হয়ে গেছে। তবে কিছু টিপস ফলো করে আপনিও পেতে পারেন সুস্থ্য ও সুন্দর ত্বক।...
বিস্তারিত

পেঁয়াজের ঝাঁজ


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

আসুন অন্যদের ক্ষমা করি


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

জেনে নিন থাইরয়েড সমস্যায় ওষুধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম


ডা. মুহম্মদ মুহিদুল ইসলাম,সায়েন্টিফিক অফিসার

বোটক্স কি? কীভাবে কাজ করে?


ডাঃ ইকবাল আহমেদ,সহকারী অধ্যাপক,বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগ

পর্যাপ্ত পরিমানে পানি খাচ্ছেনতো ?


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

সিজারিয়ান (সি-সেকশনে) ডেলিভারি কি ? কেন?


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

ডাউন্স সিন্ড্রোম!


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী

ড্রিপ্রেশন ম্যানেজমেন্টে পরিবার বা প্রিয়জনের ভূমিকা


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

ডায়েটে রাখুন ছোট মাছ


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু

গর্ভাবস্থায় মুখের সমস্যা ও তার প্রতিকার :


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

লোফ্যাট (সেমি-স্কিমড)/ ননফ্যাট (স্কিমড)/ স্বল্পননীযুক্ত দুধ এসব আসলে কি?


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

এনোমালি স্ক্যান কেন ১৮-২১ সপ্তাহে করা উচিত?


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

কীভাবে বুঝবেন আপনি বা প্রিয়জন মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত ?


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

স্লিম ফিগার না সুস্থ সুন্দর জীবন - কোনটি লক্ষ্য হওয়া উচিত?


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী

পলিসিস্টিক ওভারি নিয়ে ভয়? অসুখ এড়াবেন কোন পথে?


ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

রান্নায় কেন তেল কম খাবেন...


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

শিশুকে আঁশ জাতীয় কি কি খাবার দিবেন? (ভিডিও)


পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা

১ চামচ তেলে ডিম কারি রেসিপি (ভিডিও)


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

ডায়েটে রাখুন ছোট মাছ


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু

গর্ভাবস্থায় মুখের সমস্যা ও তার প্রতিকার :


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

লোফ্যাট (সেমি-স্কিমড)/ ননফ্যাট (স্কিমড)/ স্বল্পননীযুক্ত দুধ এসব আসলে কি?


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

এনোমালি স্ক্যান কেন ১৮-২১ সপ্তাহে করা উচিত?


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা