loading...









loading...

Royalbangla
ডাঃ গুলজার হোসেন
ডাঃ গুলজার হোসেন

রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

টিপস

আধুনিক সমাজে রক্তপরিসঞ্চালন সহজেই বাঁচিয়ে দিচ্ছে অসংখ্য মানুষের জীবন। এককালে সাধারণ রক্তক্ষরণেই মারা যেত অসংখ্য মানুষ।

মানব দেহে সফল রক্ত পরিসঞ্চালনের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। তবে এর প্রচেষ্টাটি দীর্ঘ।

রক্তপরিসঞ্চালনের ইতিহাসঃ

১৫৪২ সালে পোপ অষ্টম ইনোসেন্ট তরুন হবার আশায় তিন তরুনের শরীর থেকে রক্ত নিলেন নিজের শরীরে।হতভাগ্য পোপ মারা গেলেন, তারুন্য ফিরে পাওয়া হলোনা। বলা যায় এটাই ছিল রক্ত পরিসঞ্চালণের প্রথম উল্লেখযোগ্য প্রয়াস।

১৬৬৭ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী জাঁ ব্যাপটিস্ট মানুষের শরীরে ভেড়ার রক্ত ভরলেন। মানুষটি মারা গেল। জাঁ ব্যাপটিস্ট খুনের দায়ে অভিযুক্ত হলেন। এরপর অনেকবছর থেমে ছিল রক্ত পরিসঞ্চালনের প্রচেষ্টা।

১৮১৮ সালে জেমস ব্লান্ডেল নামে এক ব্রিটিশ ডাক্তার তাঁর নিজের তৈরী ট্রান্সফিউশন সেট দিয়ে এক প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণের রোগীর শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন করলেন। রক্ত দিলেন রোগীর স্বামী। রোগীটি বেঁচে গেল । সেই উৎসাহে জেমস সাহেব আরো কয়েকজন রোগীকে একই ভাবে রক্ত দিলেন। কিন্তু এদের অনেকেই মারা গেল। মানুষের কাছে রক্ত পরিসঞ্চালনের আসল রহস্যটি তখনো পরিষ্কার হয়নি।

১৯০১ সাল । কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার নামের একজন অস্ট্রিয়ান চিকিৎসাবিজ্ঞানী জানালেন রক্তের প্রধান তিনটি গ্রুপের কথা। এ, বি,ও গ্রুপ। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের সাথে মেলেনা। গ্রুপ মিলিয়ে রক্ত দিলে তবেই পরিসঞ্চালন নিরাপদ হবে। ১৯৩০ সালে এই মহান বিজ্ঞানী নোবেল পান।

১৯৪০ সালে তিনি মানব জাতিকে এগিয়ে দিলেন আরেক ধাপ। বললেন রক্তের নেগেটিভ পজিটিভের কথা। এর নাম আর এইচ সিস্টেম।

রক্তদান ভাল নাকি মন্দঃ

রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে অনেক ভ্রান্ত ধারণা কাজ করে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। রক্ত দিলে শরীর শুকিয়ে যায়না, শক্তি নিঃশেষ হয়না৷ বরং রয়েছে নানা রকম উপকার। এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।

গবেষণায় মিলেছে, নিয়মিত রক্ত দিলে বিশেষ কিছু ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বাড়ে। এতে অস্থিমজ্জার রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়া সক্রিয় থাকে।যাদের রক্তে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য রক্তদান এক ধরনের চিকিৎসা৷ রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে , কারো কারো ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ রয়েছে কি না, সেটি রক্তদান উপলক্ষে জানা হয়ে যায়। এগুলো বাড়তি সুবিধা।বাংলাদেশে প্রতিবছর ছয়লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর এক পঞ্চমাংশ আসে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের কাছ থেকে৷ আশার কথা যে স্বেচ্ছায় রক্তদানের হার দিন দিন বাড়ছে।

Blood Donation Rules

তবে কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না, এ নিয়ে কিছু নির্দেশনা রয়েছে। সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।

কারা রক্ত দিতে পারেনঃ

১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন। (কোন কোন দেশের গাইড লাইনে ৭০ বছর পর্যন্তও অনুমোদন দেওয়া হয়।)

যাদের ওজন ৫০ কিলোগ্রাম কিংবা তার বেশি তারা রক্ত দিতে পারবেন। (কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪৫ কেজি পর্যন্ত গণ্য করা হয়)

কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দেওয়ার চার মাস পর আবার রক্ত দিতে পারেন।

কারা রক্ত দেবেন নাঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকলে (পুরুষের ন্যূনতম ১২ গ্রাম/ ডে.লি. নারীদের ১১ গ্রাম/ডে.লি.), রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক না থাকলে রক্ত দেওয়া উচিত নয়।

শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ অ্যাজমা, হাঁপানি যাদের রয়েছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।

রক্তবাহিত রোগ, যেমন—ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ থাকলে রক্তদান করা যায় না।

হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও বাতজ্বর থাকলে রক্ত দেওয়া যায়না

নারীদের মধ্যে যারা গর্ভবতী এবং যাদের ঋতুস্রাব চলছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না৷

সন্তান জন্মদানের পরবর্তী এক বছর পর্যন্ত রক্তদান করা উচিত নয়।

যারা কোনো বিশেষ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করছেন, যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, কেমোথেরাপি, হরমোনথেরাপি ইত্যাদি তারা রক্তদান করবেন না৷

যাদের ছয় মাসের মধ্যে বড় কোনো অপারেশন বা বড় কোনো দুর্ঘটনা হয়েছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না।

নিকটাত্মীয়র রক্ত- ভাল নাকি মন্দঃ

এটা সাধারণভাবে মনে করা হয় যে নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত নিতে পারলে সেটাই বেশি ভাল। কারণ এতে রক্তের শুদ্ধতা, রক্তদাতার সুস্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। এটা একধরণের প্রচলিত ধারণা। আসলে নিকটাত্মীয়দের থেকে রক্ত নিলে ট্রান্সফিউশন এসোসিয়েটেড গ্রাফট ভারসাস হোস্ট ডিজিজ (TA-GVHD) নামের একটি ভয়ংকর রোগের সম্ভাবনা থাকে। এই রোগ বিরল কিন্তু অত্যন্ত ভয়ংকর। মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। নিকটাত্মীয় বলতে আপন ভাই, বোন, মাতা,পিতা বা পুত্র কন্যা যাদের মধ্যে HLA মিলে যাবার সম্ভাবনা বেশি৷ এতে করে শরীর দাতার T cell কে নিজের বলে ভেবে নেয়। যা পরে গ্রহীতার শরীরে বেড়ে ওঠে এবং গ্রহীতার কোষ কলাকেই ধ্বংস করতে থাকে৷

অহেতুক পরিসঞ্চালন নয়ঃ

রক্ত পরিসঞ্চালন হবে শুধুমাত্র জীবন রক্ষা করবার৷ নিছক হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য নয়৷ অপ্রয়োজনীয় পরিসঞ্চালন নানা রকম ঝুঁকি বাড়ায়। নানারকম জীবানু সংক্রমণ ছাড়াও আছে পরিসঞ্চালন জনিত কিছু জটিলতা৷ যা কোন কোন সময় মৃত্যুর কারণও হতে পারে। রক্ত দেওয়ার আগে কেন রক্ত দিচ্ছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। বলা হয় হিমোগ্লোবিন ৭ গ্রাম/ডে. লি. এর নিচে না নামলে সাধারণত রক্ত দিতে হয়না। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে এই নির্দেশনার উনিশ বিশ হতে পারে। কিন্তু মূল কথা ওটাই -শরীরে রক্ত নেবার আগে অন্তত দশবার ভাবুন।

লেখক

ডাঃ গুলজার হোসেন
বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
চেম্বারঃ
বি আর বি হাসপাতাল পান্থপথ, ঢাকা।
www.facebook.com/gulzarhematologist

  1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট

বিষণ্নতা ও এর জটিলতা


আপনি কি নিজের অজান্তে আয়রন এর অভাবে ভুগছেন ?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
থ‌্যালাসেমিয়া কি ? কেন হয় ?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্ত কখন কেন কিভাবে দিবেন?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্তদানের ১০টি উপকারিতা যা জানলে আপনি অবাক হবেন

ডা ফাতেমা জোহরা
রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

ডাঃ গুলজার হোসেন
প্রসংগ:ব্লাড ক্যান্সার-প্রাথমিক ধারনা ও করণীয়

ডাঃ গুলজার হোসেন
রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

ডাঃ গুলজার হোসেন
ডেংগি ও প্লেইটলেট(ডেংগু নিয়ে কিছু ভ্রান্ত আতঙ্ক)

ডাঃ গুলজার হোসেন
আসুন থ্যালাসেমিয়াকে জানি

ডাঃ গুলজার হোসেন
বাবার জন্য সন্তানের রক্ত কতটুকু নিরাপদ?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
রক্তের অসুখ পলিসাইথেমিয়া

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
লিম্ফোমাঃ রক্তের বিশেষ একপ্রকারের ক্যান্সার

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সিএমএল বা ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া কি? করণীয় কি?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সুপারবাগ: মানবজাতির জন্য কতটা ভয়ংকর?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
শালগমের উপকারীতা।

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
ডালিম বা বেদানায় কতখানি আয়রন?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
রান্নায় কেন তেল কম খাবেন...

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
কি কি খেলে রক্ত বাড়ে?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট

অজানা বুক ব্যথা থেকে হৃদরোগ- কিভাবে বিপদ ডেকে আনে?

ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ
হৃদরোগের অন্যতম লক্ষণ হলো বুকের প্রচণ্ড ব্যথা/হাত ব্যাথা(কেকে' সাহেবের এটা হচ্ছিল কয়েকদিন যাবৎ)/শরীর ঘামা/ অল্প পরিশ্রমে হয়রান হওয়া।...
বিস্তারিত

হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া একটি বংশানুক্রমিক জিনগত রোগ। মানবদেহে রক্ত জমাট বাঁধার জন্য কিছু বিশেষ ব্যবস্থা আছে। রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় কাজ করে রক্তের অণুচক্রিকা এবং বেশ কয়েকটি ফ্যাক্টর (বিষয়)। ......
বিস্তারিত

ফিজিকাল এক্সারসাইজ বা শরীরচর্চা কেন জরুরি?

পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু
আপনি নারী কিংবা পুরুষ, মোটা কিংবা চিকন, অথবা সঠিক ওজনে আছেন, আপনার কোন শারীরিক অসুস্থতা নেই কিংবা আপনি কোন অসুস্থতায় ভুগছেন সব ক্ষেত্রেই শরীর চর্চা সমান গুরুত্বপূর্ণ।.....
বিস্তারিত

লিভারের সুস্থতায় কি করবেন ? কি খাবেন?

নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
স্ট্রেস থাকলে খাবেন না- বোর হলে, এনার্জি কম লাগলে কী করি আমরা? অনেকেই এই সময় খাবার খেয়ে মুড ঠিক করতে চান। চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন লিভার সুস্থ রাখতে স্ট্রেসের সময় খাবার ছোঁবেন না।....
বিস্তারিত

হার্ট এটাক সম্পর্কে যেসব তথ্য সবার জানা দরকার

ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন
বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের সমস্যা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ—এগুলি মূলত হার্ট অ্যাটাকের কারণ।.................
বিস্তারিত

জরায়ুর মুখে ক্যান্সার

ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)
একদিন বা একমাসে হঠাৎ করে জরায়ু-মুখে ক্যান্সার হয় না । জরায়ু মুখ আবরণীর কোষগুলোতে বিভিন্ন কারণে সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। এই পরিবর্তন ধীরে ধীরে ক্যান্সারের রূপ নেয় ।..........
বিস্তারিত

রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

ডাঃ গুলজার হোসেন
রক্তের প্রধান দুটি উপাদান হলো রক্তকোষ ও রক্তরস। লোহিত রক্তকণিকায় থাকে হিমোগ্লোবিন নামের রঞ্জক পদার্থ, যা দেহের বিভিন্ন কোষে অক্সিজেন সরবরাহ করে।তাই হিমোগ্লোবিন কমে গেলে সারা শরীরে দেখা দেয় বিরূপ প্রতিক্রিয়া। আর রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার নাম হলো অ্যানিমিয়া বা রক্তশূন্যতা।......
বিস্তারিত

মাইগ্রেন থেকে দূরে থাকবেন কিভাবে?

নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই একে ‘আধ-কপালি ’ ব্যথাও বলা হয়ে থাকে। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাঁদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাঁদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। .........
বিস্তারিত

কিভাবে ধূমপান ছাড়বেন?

জিয়ানুর কবির
যারা ধূমপান করেন তারা প্রায়ই ধূমপান ছাড়তে চান কিন্তু ধূমপান ত্যাগ করা খুবই কঠিন। এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশ ধূমপায়ীর ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। ধূমপান ছাড়ার তেমন কোন উপায় না থাকলেও গবেষণায় দেখা যায় যে, যারা নিয়মিত সাইকোলজিক্যাল থেরাপি নিয়েছেন তাদের ধূমপান ছাড়ার ক্ষেত্রে বেশ সফলতা পেয়েছেন। ....
বিস্তারিত

গ্যাসের সমস্যা ওষুধ খেয়ে না কমিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে কমান

ডায়েট কনসালটেন্ট নুসরাত জাহান
গ্যাসের সমস্যায় আমরা কম বেশি সকলেই ভুগি। বেশিক্ষণ কিছু না খেয়ে থাকলেই গ্যাস হয়ে যায় আমাদের পেটে। তার থেকে শুরু হয় বুকে পেটে ব্যথা, মাথা ধরা, গা বমি ভাব ইত্যাদি। অনেকের আবার গ্যাসের সমস্যা থেকে গ্যাস্টিকও হয়ে যেতে পারে।...
বিস্তারিত

এলার্জি কিভাবে কমাবেন?

Dietitian Shirajam Munira
একজন ভালো মানুষ। হঠাৎ তার প্রচন্ড চুলকানি, চাকা চাকা লাল ফুসকুড়ি। এমন সমস্যা প্রকৃতপক্ষে ছোটো মনে হলেও এর ভয়াবহতা আপনাকে মৃত্যুর দিকেও ঠেলে দিতে পারে। আজকের টপিকস এলার্জি নিয়ে। .....
বিস্তারিত

গ্রিন টি বা সবুজ চা কেন খাবেন ?

Nusrat Jahan
গ্রিন টি হল পৃথিবীতে পরিচিত প্রাচীনতম ভেষজ চা, যা জনপ্রিয়তা পেয়েছে চীনে আবিষ্কারের প্রায় ৪০০০ বছরেরও বেশি সময় পরে।শরীরে চাঙ্গাভাব নিয়ে আসতে একটা স্বাস্থ্যকর পানীয় হিসেবে গ্রিন টি প্রাধান্য পাওয়া উচিত।.....
বিস্তারিত

বিয়ে এবং মানসিক স্বাস্থ্য


ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ

দাঁতের ডাক্তারের কাছে যেতে ভীতি এবং করণীয়


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

অ্যামনিওটিক ফ্লুইড কি এবং এর প্রয়োজনীয়তা কি?


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা),Consultant Sonologist

শালগম এর উপকারীতা


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

মৌসুমি ডিপ্রেশন মোকাবিলায় কতখানি প্রস্তুত!!


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

No Junk Food for Child- বাচ্চাকে যে কারণে জাঙ্কফুড খাওয়া বারণ


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,

এক্টোপিক গর্ভাবস্থা - কারণ, লক্ষণ, এবং চিকিত্সা


ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

ফাস্টফুডকে না বলুন


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু

গর্ভধারণ এবং স্তন ক্যান্সার পর্ব- ২


ডাঃ লায়লা শিরিন,অধ্যাপক,জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল

মিসড গর্ভপাত (missed abortion / missed miscarraige)


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,Consultant Sonologist

অস্বস্তিকর পেটের পীড়া- পেটফাঁপা থেকে দূরে থাকার উপায়


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট

ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব


জিয়ানুর কবির, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

বিশেষ শিশু পর্ব-১


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)

মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে আমাদের করণীয়


ডা. ফাতেমা জোহরা , মনোরোগ, যৌনরোগ ও মাদকাসক্তি নিরাময় বিশেষজ্ঞ

এত গ্যাস্ট্রিক আলসার এর রোগী,সমাধান কি???


ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ

ছোট বাচ্চাদের দাঁতের সমস্যা Nursing bottle caries (দাঁতে পোকা) হলে করণীয়


ডা: এস.এম.ছাদিক, ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

আপনি seasonal affective disorder বা মৌসুমি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত নাতো ??


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

কোমর ব্যথায় করণীয়


ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও মেডিসিন চিকিৎসক

বিষন্নতার চেনা গল্প: যেসব কারণে বিষন্নতাকে অবহেলা করা উচিত নয়


ডা. ফাতেমা জোহরা,মনোরোগ, যৌনরোগ ও মাদকাসক্তি নিরাময় বিশেষজ্ঞ

গর্ভধারণ এবং স্তন ক্যান্সার পর্ব- ২


ডাঃ লায়লা শিরিন,অধ্যাপক,জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল

মিসড গর্ভপাত (missed abortion / missed miscarraige)


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,Consultant Sonologist

অস্বস্তিকর পেটের পীড়া- পেটফাঁপা থেকে দূরে থাকার উপায়


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট

ভালোবাসার মনস্তত্ত্ব


জিয়ানুর কবির, ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

বিশেষ শিশু পর্ব-১


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)