loading...









loading...

Royalbangla
ডাঃ গুলজার হোসেন
ডাঃ গুলজার হোসেন

রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

টিপস

আধুনিক সমাজে রক্তপরিসঞ্চালন সহজেই বাঁচিয়ে দিচ্ছে অসংখ্য মানুষের জীবন। এককালে সাধারণ রক্তক্ষরণেই মারা যেত অসংখ্য মানুষ।

মানব দেহে সফল রক্ত পরিসঞ্চালনের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। তবে এর প্রচেষ্টাটি দীর্ঘ।

রক্তপরিসঞ্চালনের ইতিহাসঃ

১৫৪২ সালে পোপ অষ্টম ইনোসেন্ট তরুন হবার আশায় তিন তরুনের শরীর থেকে রক্ত নিলেন নিজের শরীরে।হতভাগ্য পোপ মারা গেলেন, তারুন্য ফিরে পাওয়া হলোনা। বলা যায় এটাই ছিল রক্ত পরিসঞ্চালণের প্রথম উল্লেখযোগ্য প্রয়াস।

১৬৬৭ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী জাঁ ব্যাপটিস্ট মানুষের শরীরে ভেড়ার রক্ত ভরলেন। মানুষটি মারা গেল। জাঁ ব্যাপটিস্ট খুনের দায়ে অভিযুক্ত হলেন। এরপর অনেকবছর থেমে ছিল রক্ত পরিসঞ্চালনের প্রচেষ্টা।

১৮১৮ সালে জেমস ব্লান্ডেল নামে এক ব্রিটিশ ডাক্তার তাঁর নিজের তৈরী ট্রান্সফিউশন সেট দিয়ে এক প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণের রোগীর শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন করলেন। রক্ত দিলেন রোগীর স্বামী। রোগীটি বেঁচে গেল । সেই উৎসাহে জেমস সাহেব আরো কয়েকজন রোগীকে একই ভাবে রক্ত দিলেন। কিন্তু এদের অনেকেই মারা গেল। মানুষের কাছে রক্ত পরিসঞ্চালনের আসল রহস্যটি তখনো পরিষ্কার হয়নি।

১৯০১ সাল । কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার নামের একজন অস্ট্রিয়ান চিকিৎসাবিজ্ঞানী জানালেন রক্তের প্রধান তিনটি গ্রুপের কথা। এ, বি,ও গ্রুপ। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের সাথে মেলেনা। গ্রুপ মিলিয়ে রক্ত দিলে তবেই পরিসঞ্চালন নিরাপদ হবে। ১৯৩০ সালে এই মহান বিজ্ঞানী নোবেল পান।

১৯৪০ সালে তিনি মানব জাতিকে এগিয়ে দিলেন আরেক ধাপ। বললেন রক্তের নেগেটিভ পজিটিভের কথা। এর নাম আর এইচ সিস্টেম।

রক্তদান ভাল নাকি মন্দঃ

রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে অনেক ভ্রান্ত ধারণা কাজ করে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। রক্ত দিলে শরীর শুকিয়ে যায়না, শক্তি নিঃশেষ হয়না৷ বরং রয়েছে নানা রকম উপকার। এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।

গবেষণায় মিলেছে, নিয়মিত রক্ত দিলে বিশেষ কিছু ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বাড়ে। এতে অস্থিমজ্জার রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়া সক্রিয় থাকে।যাদের রক্তে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য রক্তদান এক ধরনের চিকিৎসা৷ রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে , কারো কারো ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ রয়েছে কি না, সেটি রক্তদান উপলক্ষে জানা হয়ে যায়। এগুলো বাড়তি সুবিধা।বাংলাদেশে প্রতিবছর ছয়লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর এক পঞ্চমাংশ আসে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের কাছ থেকে৷ আশার কথা যে স্বেচ্ছায় রক্তদানের হার দিন দিন বাড়ছে।

Blood Donation Rules

তবে কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না, এ নিয়ে কিছু নির্দেশনা রয়েছে। সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।

কারা রক্ত দিতে পারেনঃ

১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন। (কোন কোন দেশের গাইড লাইনে ৭০ বছর পর্যন্তও অনুমোদন দেওয়া হয়।)

যাদের ওজন ৫০ কিলোগ্রাম কিংবা তার বেশি তারা রক্ত দিতে পারবেন। (কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪৫ কেজি পর্যন্ত গণ্য করা হয়)

কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দেওয়ার চার মাস পর আবার রক্ত দিতে পারেন।

কারা রক্ত দেবেন নাঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকলে (পুরুষের ন্যূনতম ১২ গ্রাম/ ডে.লি. নারীদের ১১ গ্রাম/ডে.লি.), রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক না থাকলে রক্ত দেওয়া উচিত নয়।

শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ অ্যাজমা, হাঁপানি যাদের রয়েছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।

রক্তবাহিত রোগ, যেমন—ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ থাকলে রক্তদান করা যায় না।

হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও বাতজ্বর থাকলে রক্ত দেওয়া যায়না

নারীদের মধ্যে যারা গর্ভবতী এবং যাদের ঋতুস্রাব চলছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না৷

সন্তান জন্মদানের পরবর্তী এক বছর পর্যন্ত রক্তদান করা উচিত নয়।

যারা কোনো বিশেষ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করছেন, যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, কেমোথেরাপি, হরমোনথেরাপি ইত্যাদি তারা রক্তদান করবেন না৷

যাদের ছয় মাসের মধ্যে বড় কোনো অপারেশন বা বড় কোনো দুর্ঘটনা হয়েছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না।

নিকটাত্মীয়র রক্ত- ভাল নাকি মন্দঃ

এটা সাধারণভাবে মনে করা হয় যে নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত নিতে পারলে সেটাই বেশি ভাল। কারণ এতে রক্তের শুদ্ধতা, রক্তদাতার সুস্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। এটা একধরণের প্রচলিত ধারণা। আসলে নিকটাত্মীয়দের থেকে রক্ত নিলে ট্রান্সফিউশন এসোসিয়েটেড গ্রাফট ভারসাস হোস্ট ডিজিজ (TA-GVHD) নামের একটি ভয়ংকর রোগের সম্ভাবনা থাকে। এই রোগ বিরল কিন্তু অত্যন্ত ভয়ংকর। মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। নিকটাত্মীয় বলতে আপন ভাই, বোন, মাতা,পিতা বা পুত্র কন্যা যাদের মধ্যে HLA মিলে যাবার সম্ভাবনা বেশি৷ এতে করে শরীর দাতার T cell কে নিজের বলে ভেবে নেয়। যা পরে গ্রহীতার শরীরে বেড়ে ওঠে এবং গ্রহীতার কোষ কলাকেই ধ্বংস করতে থাকে৷

অহেতুক পরিসঞ্চালন নয়ঃ

রক্ত পরিসঞ্চালন হবে শুধুমাত্র জীবন রক্ষা করবার৷ নিছক হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য নয়৷ অপ্রয়োজনীয় পরিসঞ্চালন নানা রকম ঝুঁকি বাড়ায়। নানারকম জীবানু সংক্রমণ ছাড়াও আছে পরিসঞ্চালন জনিত কিছু জটিলতা৷ যা কোন কোন সময় মৃত্যুর কারণও হতে পারে। রক্ত দেওয়ার আগে কেন রক্ত দিচ্ছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। বলা হয় হিমোগ্লোবিন ৭ গ্রাম/ডে. লি. এর নিচে না নামলে সাধারণত রক্ত দিতে হয়না। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে এই নির্দেশনার উনিশ বিশ হতে পারে। কিন্তু মূল কথা ওটাই -শরীরে রক্ত নেবার আগে অন্তত দশবার ভাবুন।

লেখক

ডাঃ গুলজার হোসেন
বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
চেম্বারঃ
বি আর বি হাসপাতাল পান্থপথ, ঢাকা।
www.facebook.com/gulzarhematologist

  1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট

গর্ভাবস্থায় প্রথম ৩ মাস (1st trimester) কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।।


আপনি কি নিজের অজান্তে আয়রন এর অভাবে ভুগছেন ?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
থ‌্যালাসেমিয়া কি ? কেন হয় ?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্ত কখন কেন কিভাবে দিবেন?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্তদানের ১০টি উপকারিতা যা জানলে আপনি অবাক হবেন

ডা ফাতেমা জোহরা
রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

ডাঃ গুলজার হোসেন
প্রসংগ:ব্লাড ক্যান্সার-প্রাথমিক ধারনা ও করণীয়

ডাঃ গুলজার হোসেন
রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

ডাঃ গুলজার হোসেন
ডেংগি ও প্লেইটলেট(ডেংগু নিয়ে কিছু ভ্রান্ত আতঙ্ক)

ডাঃ গুলজার হোসেন
আসুন থ্যালাসেমিয়াকে জানি

ডাঃ গুলজার হোসেন
বাবার জন্য সন্তানের রক্ত কতটুকু নিরাপদ?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
রক্তের অসুখ পলিসাইথেমিয়া

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
লিম্ফোমাঃ রক্তের বিশেষ একপ্রকারের ক্যান্সার

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সিএমএল বা ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া কি? করণীয় কি?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সুপারবাগ: মানবজাতির জন্য কতটা ভয়ংকর?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
শালগমের উপকারীতা।

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
ডালিম বা বেদানায় কতখানি আয়রন?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
রান্নায় কেন তেল কম খাবেন...

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
কি কি খেলে রক্ত বাড়ে?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট

লিভারের সুস্থতায় কি করবেন ? কি খাবেন?

নুসরাত জাহান, ডায়েট কনসালটেন্ট
স্ট্রেস থাকলে খাবেন না- বোর হলে, এনার্জি কম লাগলে কী করি আমরা? অনেকেই এই সময় খাবার খেয়ে মুড ঠিক করতে চান। চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন লিভার সুস্থ রাখতে স্ট্রেসের সময় খাবার ছোঁবেন না।....
বিস্তারিত

হার্ট এটাক সম্পর্কে যেসব তথ্য সবার জানা দরকার

ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন
বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের সমস্যা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ—এগুলি মূলত হার্ট অ্যাটাকের কারণ।.................
বিস্তারিত

যারা সিগারেট খান , তাদের জন্য

Dr.Afjal Hossain,Assistant Registrar
ফুসফুস ক্যান্সার & অন্যান্য ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেক গুণ । আজ শুধু ১ টার কথা বলি ---........
বিস্তারিত

আইস্ক্রিমে আসক্তি!!!

নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)
আইস্ক্রিম আমারো প্রিয়! মাঝে মাঝে আমিও লোভ সামলাতে পারিনা! মাসে, ২ মাসে, একবার খাই! বুঝে খাই ভেবে খাই!.......
বিস্তারিত

হৃদয় দিয়ে হৃদয়ের যত্ন নিন

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
সুস্থ থাকতে হলে আপনাকে হৃদয় দিয়েই হৃদয়ের যত্ন নিতে হবে। ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সটি হৃদরোগের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তবে এখন অনেক কম বয়সীদের মাঝেও হৃদ রোগের প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে..........
বিস্তারিত

শিশুর প্রথম দাঁত ওঠা: ব্যাথা, লক্ষণ ও প্রতিকার

ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী
শিশুদের প্রথম দুধ দাঁত/ অস্থায়ী দাঁত ওঠা শুরু হয় ৬-১০ মাস বয়স থেকে। দাঁত ওঠার প্রক্রিয়া পর্যায়ক্রমে ২.৫-৩ বৎসর পর্যন্ত চলতে থাকে। মুখের মাড়ি ভেদ করে দাঁত ওঠার এ প্রক্রিয়াকে টিথিং বলে। ...........
বিস্তারিত

আপনি জানেন কি? শারীরিক পরিশ্রমে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে?

ডা. মোহাম্মদ মাসুমুল হক,আবাসিক চিকিৎসক, ক্যান্সার সোসাইটি হাসপাতাল এন্ড ওয়েলফেয়ার হোম
প্রতিদিন গড়ে অন্তত ৩০-৬০ মিনিট করে, সপ্তাহে ০৫ দিন (মোট ১৫০-৩০০ মিনিট) এমন কিছু কায়িক পরিশ্রম, যাতে হৃদ স্পন্দন বৃদ্ধি পায় ও ঘাম হয়। .........
বিস্তারিত

কেন 'টেস্ট' দেন চিকিৎসক?

Dr.Afjal Hossain
চিকিৎসা নিতে গেলে প্রায়ই চিকিৎসকেরা আমাদের নানা শারীরিক পরীক্ষা (টেস্ট) করতে দেন। আমরা বুঝি না কেন এসব পরীক্ষা করা হচ্ছে? রোগের চিকিৎসায় এটি কতটা কাজে লাগবে?........
বিস্তারিত

একজন অন্তর্মুখী মানুষকে চিনবো কিভাবে?

ডা. মুহম্মদ মুহিদুল ইসলাম,সায়েন্টিফিক অফিসার
এঁদের পছন্দকারী মানুষের সংখ্যা অনেক সময় তুলনামূলকভাবে কম হয়। অন্তর্মুখী স্বভাবের জন্য অনেকেই অহংকারী ভেবে বসতে পারে।.......
বিস্তারিত

দাওয়াত খাওয়ার আগে ও পরে যেভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখবেন?

নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)
দাওয়াত এ যাওয়ার আগে কিছু খেয়ে যাবেন যেমন : আপেল,পেয়ারা, বাদাম, ছোলা এই রকম আশবহুল খাবার কারন অতিরিক্ত ক্ষুধা থাকলে খাওয়া বেশি হয়।......
বিস্তারিত

পুষ্টিগুণে ভরপুর কমলা

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
কমলা একটি সুস্বাদু ও সহজলভ্য ফল। বিশেষ করে এখনই কমলার সেরা মৌসুম। চোখ ধাধানো রঙ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর বলে এই ফলটি সবারই খুব পছন্দ। ফল হিসেবে, জুস করে কিংবা অনেক রান্নাতেও কমলা ব্যবহার করা হয়।.............
বিস্তারিত

অতিরিক্ত চিনি খেয়ে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছেন না তো???

পুষ্টিবিদ জেনিফা জাসিয়া,পুষ্টি বিষেজ্ঞ
চিনির তেমন কোন উপকারিতা নেই,যা আছে তা খুবই সামান্য। এই সামান্য উপকারের জন্য যদি অতিরিক্ত চিনি খেয়ে ফেলেন অথবা নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলেন তাহলে অনেক বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।......
বিস্তারিত

গর্ভধারণ এবং স্তন ক্যান্সার পর্ব ১


ডাঃ লায়লা শিরিন,অধ্যাপক, ক্যান্সার সার্জারী, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল।

ইউরিক এসিড জনিত সমস্যায় কি করণীয় জেনে নিন


ডা: অনির্বাণ মোদক পূজন,হৃদরোগ, বাতজ্বর ও উচ্চ রক্তচাপ রোগ বিশেষজ্ঞ

হাইপোথাইরয়েডিজম (Hypothyroidism)- গর্ভবতী মা ও অনাগত শিশুর উপর এর প্রভাব


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা) ,,Consultant Sonologist

রাগ প্রকাশের গ্রহনযোগ্য উপায়


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট,বি-এস.সি (অনার্স), সাইকোলজি,পিজিটি (সাইকোথেরাপি),এম.এস ও এম.ফিল

নতুন দম্পতিরা জন্মনিয়ন্ত্রণ করবেন কিভাবে?


ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

শারীরিক পরিশ্রম পিরামিড : সপ্তাহে কতটুকু দৈহিক পরিশ্রম করা উচিত? দেখে নিন


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)

সিএমএল বা ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া কি? করণীয় কি?


ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট

ল্যাপারোস্কপি বা মিনিমাল এক্সেস সার্জারী কি ? কখন কার জন্য প্রযোজ্য?


ডাঃ লায়লা শিরিন ,সহযোগী অধ্যাপক

গর্ভাধারণের আগে এবং গর্ভাবস্থায় ফলিক অ্যাসিড কেন খাবেন।


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা)

পাইলনিডাল সাইনাস কি ?কেন হয় ? কী করণীয় ?


ডাঃ মোঃ মাজেদুল ইসলাম

বাচ্চার অপরাধী আচরণ দেখলে কি করবেন


জিয়ানুর কবির

স্বাস্থ্যকর পানীয় গ্রিন-টি গ্রহণের সঠিক পদ্ধতি জানেন কি??


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট, বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস

স্তন ক্যান্সার : সচেতনতার বিভিন্ন দিক


ডাঃ লায়লা শিরিন

আসুন থ্যালাসেমিয়াকে জানি


ডাঃ গুলজার হোসেন

মুরগীর কলিজা কি সত্যিই বিষাক্ত?


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন।

মলদ্বারের যত রোগ


ডাঃ মোঃ মাজেদুল ইসলাম

শিশুদের জিংক কেন প্রয়োজন? কিসে জিংক আছে?


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,Bsc (Hon's) Msc (food & Nutrition)

সঠিকভাবে দাঁত পরিস্কারের নিয়ম


ডা: এস.এম.ছাদিক

ছোটদের সহজে বাংলা বানান শেখাবেন যেভাবে--


রয়াল বাংলা ডেস্ক

গর্ভাধারণের আগে এবং গর্ভাবস্থায় ফলিক অ্যাসিড কেন খাবেন।


ডাঃ সরওয়াত আফরিনা আক্তার (রুমা)

পাইলনিডাল সাইনাস কি ?কেন হয় ? কী করণীয় ?


ডাঃ মোঃ মাজেদুল ইসলাম

বাচ্চার অপরাধী আচরণ দেখলে কি করবেন


জিয়ানুর কবির

স্বাস্থ্যকর পানীয় গ্রিন-টি গ্রহণের সঠিক পদ্ধতি জানেন কি??


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু,নিউট্রিশনিস্ট, বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস

স্তন ক্যান্সার : সচেতনতার বিভিন্ন দিক


ডাঃ লায়লা শিরিন